কুয়াশা,শহীদ ও কামাল। দেশে- বিদেশে অন্যায় অবিচারকে দমন করে সত্য ও সুন্দরের প্রতিষ্ঠা করাই এদের জীবনের ব্রত। এদের সঙ্গে পাঠকও অজানার পথে দুঃসাহসিক অভিযানে বেরিয়ে পড়তে পারবেন। উপভোগ করতে পারবেন রহস্য, রোমাঞ্চ ও বিপদের স্বাদ। শুধু ছোটরাই নয়, ছোট-বড় সবাই এ বই পড়ে প্রচুর আনন্দ লাভ করবেন। আজই সংগ্রহ করুন।
এক শতাব্দীপ্রাচীন শয়তানের আগমন ঘটেছে। কেঁপে উঠছে সবার অন্তরাত্মা।প্রত্যেকে বলাবলি করছে এসে গেছে আসল শয়তান। কবরে থাকা লাশ গায়েব হয়ে যাচ্ছে, জঙ্গলে শুরু হয়েছে ভ্যাম্পায়ারের আনাগোনা। প্রাকৃতিক দুর্যোগ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গেছে । মানুষজন শুরু করেছে আত্মার লেনদেন। জেগে উঠছে অ্যাজটেক মূর্তি, মানুষের কলজে চাই ওটার। বস্টনের গির্জায় এক মেয়ের লাশ পাওয়া গেল, ধারণা করা হচ্ছে মেয়েটা ভ্যাম্পায়ার। জিন্দালাশ মানুষের উপর হামলা চালালেও এড়িয়ে চলছে গির্জা। জ্যান্ত হয়ে উঠেছে পুতুল, খুনের নেশায় ঘরময় ছুটোছুটি শুরু করে দিয়েছে। শয়তান এখন সবখানে, এমন কী সে পিয়ানোর সুরে সুরে ঢুকে পড়েছে। কিন্তু কে হবে সেই শয়তাবের সাগরেদ? কী তার পরিচয়? কার হাতে প্রাণ হারাবে একের পর এক নিষ্পাপ মানুষ?
সেই ভয়ংকর রাত অনীশ দাস অপু এ বইতে আপনি গা ছমছমে ভৌতিক কিছু গল্পের সঙ্গে পাচ্ছেন সম্পূর্ণ একটি পিশাচ-উপন্যাস। সেই সাথে চমকে ওঠার মত দু’টি হরর সায়েন্স-ফিকশন এবং একটি রোমাঞ্চ-গল্পও থাকছে। হরর- প্রিয় পাঠকদের শিহরিত করে তোলার কোনও অনুষঙ্গই বাদ পড়েনি বইটিতে জ্যান্ত মমি তারক রায় কল্পনা করুন, একগুচ্ছ ভয়ংকর গল্প যেগুলো সদা খোঁড়া কবরের মতই রহস্যময়। এত ভয়ানক যে মধ্যরাতে বাতাসে ঝরে পড়া পাতার মত ছড়িয়ে দেয় স্বপ্নকে। এতই আতংকের যে রক্তকে বরফের মত জমিয়ে দেয়। এতটাই রোমহর্ষক যে নিজেই ভয় পায় স্বয়ং শয়তান। কল্পনা করুন। এবার বইটি খুলে পড়তে বসুন দেখি।
অপদেবতার হিংস্রতা বা অশরীরীর জান্তব চিঙ্কার যখন কণ্ঠস্বর রুদ্ধ করে, মৃত্যুর জন্য যখন শুরু হয় ভয়ঙ্কর এক অপেক্ষা, যখন রক্ত ঝরে, আঁধারের জগৎ থেকে আসে তীব্র আঘাত; তখন দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে দাঁড়ায় কেউ-কেউ। আর্তনাদের স্বর থামলেও, থেকে যায় আতঙ্ক, আঘাতের চিহ্ন। এই মৌলিক হরর সঙ্কলনে ১টি উপন্যাস, ৩টি উপন্যাসিকা আর ৮টি ছোট গল্পে সুলেখক রিয়াজুল আলম শাওন বলেছেন অন্য জগতের কিছু গা শিউরে ওঠা ভয়ঙ্কর গল্প। প্রিয় পাঠক, অভিশপ্ত কিছুর মুখোমুখি হতে প্রস্তুতি নিন, শ্বাস আটকে রাখুন, আর খুব সাবধানে প্রবেশ করুন দুঃস্বপ্নের কালে।
ওয়্যারউলফ ক্যালিফোর্নিয়ার ড্রাগো গ্রাম থেকে পালিয়ে আসার পর তিন বছর কেটে গেছে। সুহিতা সুলতানা ও সাগর চৌধুরী ভেবেছিল আগুনে গড়ে ড্রাগের সব কটা নরকের পিশাচ মারা গেছে। কিন্তু ওরা জানে না বেঁচে আছে দুজনবুকে প্রতিহিংসার জ্বালা আর প্রতিশোধের আগুন নিয়ে। সুহিতা তিন বছর আগের ভয়ঙ্কর স্মৃতি যখন ভুলতে বসেছে এমন সময় দুঃস্বপ্নের মত সেই পৈশাচিক ইঙ্গিতগুলো আবার শুরু হলো। মেক্সিকোর পাহাড়ে শেষ লড়াইয়ে সুহিতা ও সাগর আবার মুখোমুখি হলো ভয়ঙ্কর দুই ওয়্যারউলফের! কিংবদন্তীর প্রেত সুন্দরী মেয়েটির ঘাড়ের টিউমারটি আপাত দৃষ্টিতে ক্ষতিকুর কিছু মনে হচ্ছিল না । কিন্তু ওটা যখন দ্রুত বেড়ে চলল, সিদ্ধান্ত নেয়া হলো অপারেশন করে ফেলে দেয়া হবে টিউমার। এমন সময় ওটা নড়াচড়া শুরু করে দিল…তারপর এ টিউমারকে ঘিরে ঘটতে শুরু করল অকল্পনীয় এবং ভয়ঙ্কর সব ঘটনা কারণ সাধারণ টিউমার ওটা নয়, ওর মধ্যে জন্ম নিতে চলেছে কিংবদন্তীর প্রত–ম্যানিটু। ম্যানিটুর ব্ল্যাক ম্যাজিক আর আমাদের বিজ্ঞানের মধ্যে শুরু হয়ে গেল মরণপণ লড়াই,..এমন রুদ্ধশ্বাস পিশাচ কাহিনি আপনি কখনও পড়েছেন কিনা সন্দেহ।