×
Categories

চর্চা গ্রন্থ প্রকাশ

View as Grid List
গুড টু গ্রেট
গুড টু গ্রেট

গুড টু গ্রেট (হার্ডকভার) - জিম কলিন্স, প্রমিত হোসেন (অনুবাদক), প্রমিত হোসেন (সম্পাদক)

BCGP001
জিম কলিন্স এর অনেক বছরের গবেষণার ফল গুড টু গ্রেট। তিনি দেখিয়েছেন কিভাবে একটা মেডিওকার কম্পানি গ্রেট হয়। কিভাবে গ্রেট হওয়া সম্ভব হয়েছে? যেকোনো কম্পানি চাইলেই কি গ্রেট হতে পারবে? কিছু কম্পানি সারাজীবন গুড থাকে। মানে তারা ভালো থেকে আর উপরে উঠতে পারে না। গুড থেকে গ্রেটে পরিণত হওয়া তো সবার পক্ষে সম্ভবও না। একটা কম্পানি তার প্রতিযোগী আর জেনারেল মার্কেট সম্পর্কে ভালো জ্ঞান না থাকলে কোনোদিনও গ্রেট হতে পারবে না। নাইটিজে, কলিন্স এবং তার দলের গবেষকেরা এইসব উত্তর খুঁজে খুঁজে বের করেন, আসলে কিভাবে গুড থেকে কম্পানিগুলো গ্রেট হয়েছে। প্রথমত, তারা বের করেছে মেডিওকার কম্পানি কেমন এবং গ্রেট কম্পানি কেমন। তারা কখনও গ্রেট কম্পানিগুলো নিয়ে ঘাটাতে চান নি কারণ সেগুলো গ্রেটই থাকবে। তিনি চেয়েছেন অন্যদের নিয়ে কাজ করতে। মূলত, তিনি চেয়েছেন এভ্যারেজ একটা কম্পানি কিভাবে হঠাৎ করেই শেয়ার মার্কেট দখল করে ফেলেন। এবং গ্রেটে পরিণত হয়। গ্রেট রেজাল্ট পাওয়ার জন্য একটা কম্পানিকে অবশ্যই ১৫ বছর একইভাবে এবং একনিষ্টভাবে কাজ করে যেতে হবে। যারা ১৫ বছর স্টক মার্কেট দখল করে আছে মানে ১৫ বছরে অন্তত ৭ বার তারাই বেটার পজিশনে চলে যায়। যেমন: কোকাকোলা, জিই, ইনটেল ইত্যাদি। ৫ বছর গবেষণায় তারা ২৮টি কম্পানির ইতিহাস ঘেটেছে। অনেক তথ্য-উপাত্ত যোগার করতে হয়েছে। এবং তারা সফল হয়েছে।
550.00৳
নান্দনিক উপস্থাপনা ও সাফল্য লাভের উপায় (হার্ডকভার) -  মোঃ জাকির হোসেন
নান্দনিক উপস্থাপনা ও সাফল্য লাভের উপায় (হার্ডকভার) -  মোঃ জাকির হোসেন

নান্দনিক উপস্থাপনা ও সাফল্য লাভের উপায় (হার্ডকভার) - মোঃ জাকির হোসেন

BCGP002
নান্দনিক উপস্থাপনা ও সাফল্য লাভের উপায় - তরুণ প্রজন্মের উৎকর্ষতার লক্ষ্যে: অধ্যায় : ১ নান্দনিক উপস্থাপনা ও কথা বলার সুকৌশল কি? নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা রোমাঞ্চ সৃষ্টিকারী ভাব ইতিবাচক চিন্তা জাগিয়ে তোলা প্রভাব বিস্তার করা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যের কথা বলা সুচিন্তিত মতামত ব্যক্ত শ্রোতা দর্শকদের ধরে রাখা শ্রোতা দর্শকের মনোযোগ আকর্ষণ করা অধ্যায় : ২ নতুন নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে গেছে উপস্থাপনা কীভাবে শুরু করবেন? কেমন উপস্থাপক হতে চান? মঞ্চে বক্তৃতা বিবৃতি যন্ত্রপাতি সম্পর্কে জ্ঞান অধ্যায় : ৩ শ্রোতা বা দর্শকদের মন জয় করার কৌশল জানতে হবে শ্রোতাদের হাসিমুখে প্রাণের কথা বলুন ভালো কাজের প্রশংসা করুন শ্রোতাদের আপনজন হয়ে উঠুন নিন্দনিয় বাক্য উচ্চারণ করবেন না
200.00৳
উত্তরণ (হার্ডকভার) - মিনহাজ উদ্দিন
উত্তরণ (হার্ডকভার) - মিনহাজ উদ্দিন

উত্তরণ (হার্ডকভার) - মিনহাজ উদ্দিন

BCGP003
উত্তরণ (হার্ডকভার) - আল্লাহর গুণগান এবং সমাজের বাস্তবতা ভিত্তিক কাব্যগন্থ: আসসালামু আলাইকুম, কবিতা নদীর তীরে নতুন এক ছাত্র আমি, সবেমাত্র কবিতার বর্ণমালা শিখছি। আর এই শেখার প্রারম্ভেই আমার কাছে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে কবিতার প্রতি মানুষের অনীহা। যে কবিতা মনের ভাব প্রকাশ করে, যে কবিতা অন্যায়ের প্রতিবাদ করে, যে কবিতা কপাট ভাঙ্গতে জানে, আমরা শুধু সেই কবিতাকে নগ্ন কবিতা বলেই জানি। আমরা জানি না যে এই কবিতার মাধ্যমেই রবের গুণগান গাওয়া যায়। আমার নিকটস্থ এই সমস্যা হয়ত আমার পক্ষে সমাধান সম্ভব নয় তবে মনের কিছু অব্যক্ত চরণদ্বয়ের মাধ্যমে একটি প্রতিবাদ লিপি ঠিকই লেখা যায়। যেখানে সকল অন্যায়ের প্রতিবাদ হবে, সত্যের গুণগান হবে এবং বুঝানাে হবে কবিতা আসলে কি। কবিতার ভালােবাসাটা আসলে কি? কবিরা আসলে কেমন। এই সকল চিন্তা-ভাবনা থেকেই আমি লিখেছি আমার প্রথম একক কাব্যগ্রন্থ ‘উত্তরণ'। যার পাতায় আমি পাঠকদের জন্য এক নতুন অভিজ্ঞতা দিতে যাচ্ছি। যেখানে থাকবে রবের গুণগান সহ সমাজের বাস্তবতাকে তুলে ধরার মতন কিছু চরণ যাতে করে কিছু মানুষ উপকৃত হতে পারে এবং সহজেই বুঝতে পারে সত্যটা আসলে কি। আর উন্নয়নের পথটাই বা কি হবে। আমি মনেকরি এক আরিফ আজাদ যদি এতবড় ভূমিকা রাখতে পারে তবে আমি কেন নয়! আমিও আমার গন্ডিতেই সমাজ তথা দেশ তথা ইসলামের সত্য বলনে নিজের লেখার কলমকে এই কাব্যগ্রন্থের মাধ্যমে উৎসর্গিত করলাম। “লিখবাে আমি সত্যের দ্বারে " ফুটবে আলাের ঝর্নাধারা, মিথ্যেরা সব লুকিয়ে রবে, কলমেতে চলবে সত্যরা।” পরিশেষে এটাই বলব যে, এ লেখাই বইয়ের মূলভাব সম্পূর্ণ প্রকাশ করে না, তবে আপনারা আগ্রহী হয়ে যদি আমার বইটি বিশ্লেষণ করেন এবং বইয়ের মূল কথন উপলদ্ধি করতে পারেন তবেই হবে সার্থকতার উত্তরণ'।
250.00৳
অ্যাস আ ম্যান থিংকথ - জেমস্ এলেন ,  ফারজানা রহমান শিমু (অনুবাদক)
অ্যাস আ ম্যান থিংকথ - জেমস্ এলেন ,  ফারজানা রহমান শিমু (অনুবাদক)

অ্যাস আ ম্যান থিংকথ - জেমস্ এলেন , ফারজানা রহমান শিমু (অনুবাদক)

BCGP008
এই ছােট গ্রন্থটি (গভীর চিন্তা ও অভিজ্ঞতার ফসল) চিন্তাশক্তির বিভিন্ন বিষয়ের উপর লিখিত সামগ্রিক কোন প্রবন্ধ নয়। এটি বিশ্লেষণধর্মী নয়, বরং ইঙ্গিতমূলক; এর বিষয় হল‘তারা নিজেরাই নিজেদের তৈরি করে’ এই সত্যকে আবিষ্কার ও গ্রহণের জন্য পুরুষ ও নারীদেরকে উজ্জীবিত করা, যাতে তারা উৎসাহিত হয় ও বুঝতে পারে যে মন মানুষের চরিত্র ও পরিস্থিতি দুটোরই নির্মাতা এবং তারা জ্ঞান ও আনন্দের মাধ্যমে অজ্ঞতা ও কষ্টকে দুরে রাখতে পারে।
120.00৳
আনলিমিটেড মেমোরি (হার্ডকভার) - কেভিন হোর্সলি ,  ত্বাইরান আবির (অনুবাদক)
আনলিমিটেড মেমোরি (হার্ডকভার) - কেভিন হোর্সলি ,  ত্বাইরান আবির (অনুবাদক)

আনলিমিটেড মেমোরি (হার্ডকভার) - কেভিন হোর্সলি, ত্বাইরান আবির (অনুবাদক)

BCGP009
আনলিমিটেড মেমোরি - দ্রুত শিখতে উন্নত কৌশল ব্যবহার করুন স্মৃতি শক্তি বাড়িয়ে হোন পারদর্শী: স্মৃতিশক্তি' মানুষের জীবনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। দৈনন্দিন জীবনে এর ব্যবহার চমকপ্রদ। জ্ঞানার্জন থেকে শুরু করে ব্যক্তিজীবনের যাবতীয় তথ্য আমরা মনে রাখি কেবল স্মৃতিশক্তির জোড়ে। স্মরণশক্তির একটা প্রভাব মেধার ওপর পরে। মেধাবী মানুষ মাত্রই তুখোড় স্মরণশক্তি সম্পন্ন। স্মৃতিশক্তি কম থাকলে সব কাজেই পিছিয়ে পড়তে হয়। একই কারণে ছোটো বয়স থেকেই অনেকে পিছিয়ে পড়ে। যার উদাহরণ আমরা দেখতে পাই ক্লাসের ছোটো ছোটো বাচ্চাদের মাঝেও। এসব মাথায় রেখে স্মরণশক্তিকে আরো ক্ষুরধার করার জন্য লেখক কেভিন হোর্সলি গবেষণা করে বের করেছেন বেশকিছু উপায়। পাঠকদের জন্য রচনা করেছেন স্মৃতিশক্তি বাড়াতে দুর্দান্ত সহায়ক এক বই 'আনলিমিটেড মেমোরি'। স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে মস্তিষ্কে আরো বেশি তথ্য ধারণ করার জন্য 'আনলিমিটেড মেমোরি' বেশ কার্যকরী একটা বই। বইটাতে স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে মস্তিষ্কে আগের তুলনায় আরো বেশি তথ্য মনে রাখার এবং সেগুলো ধারণ করার সহজ পদ্ধতি বর্ণনা করেছেন লেখক। বর্ণনা করেছেন বেশকিছু কৌশল যা ব্যবহার করে খুব সহজেই ব্রেইনের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে নিতে পারবে যে কেউ। ফলে আগের চেয়েও যেকোনো কিছু খুব সহজে ধারণ করা যাবে এবং তা মনেও থাকবে বেশিদিন। মানব মস্তিষ্ক এক হলেও, মানুষ ভেদে স্মৃতিশক্তি সবার এক থাকে না। কেউ কেউ খুব সহজে সবকিছু মনে রাখতে পারে, কেউবা পারে না। তবে সবার জন্যই এটা সহায়ক একটা বই। যা পাঠককে সহজেই পাঠ্যবস্তু অথবা যেকোনো তথ্য সব মনে রাখার কৌশল শেখাবে। লেখক কেভিন হোর্সলি সুকৌশলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা, কিভাবে তা কাজ করে, স্মরণশক্তি বাড়িয়ে অধিক তথ্য মনে রাখার সব উপায় তুলে ধরেছেন বইটিতে। হতাশ না হয়ে সঠিক উপায়ে এগিয়ে যাবার কথাটিও সচেতনভাবে বলেছেন তিনি। সেই সাথে উল্লেখ করেছেন বিখ্যাত জ্ঞানীগুণীর মূল্যবান সব উক্তি। যা পাঠককে করবে অনুপ্রাণিত। বিখ্যাত সাইকিয়াট্রিস্ট ম্যারিয়াস ভ্যালগিমোর বইটা সম্পর্কে বলেছেন : 'এই বইয়ের মাধ্যমে জীবনের সব উপাদান পাঠকের সামনে এনেছে কেভিন, যা জীবনকে বদলে দেবার মত। এই কথাটা আমি আত্মবিশ্বাসের সাথে বলতে পারি, কারণ আমি বইটা পড়েছি এবং কৌশলগুলো নিজ জীবনে প্রয়োগ করেছি। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এই কৌশলগুলো প্রয়োগ করতে পারেন। যখন আপনি এসবের প্রয়োগ করবেন, আমি নিশ্চিত এতে কেবল আপনাদের স্মৃতিশক্তিই বাড়বে না, বরং জীবনেরও উন্নতি ঘটবে।'
270.00৳
ইউ আর আ ব্যাডঅ্যাস (হার্ডকভার) -  জেন সিনচেরো, মাসুদ আনোয়ার (অনুবাদক)
ইউ আর আ ব্যাডঅ্যাস (হার্ডকভার) -  জেন সিনচেরো, মাসুদ আনোয়ার (অনুবাদক)

ইউ আর আ ব্যাডঅ্যাস (হার্ডকভার) - জেন সিনচেরো, মাসুদ আনোয়ার (অনুবাদক)

BCGP010
ইউ আর আ ব্যাডঅ্যাস (হার্ডকভার) - হাউ টু স্টপ ডাউটিং ইয়োর গ্রেটনেস অ্যান্ড স্টার্ট লিভিং অ্যান অসাম লাইফ: কোনো সহায় সম্বল কিংবা কোনো উপায় থাকলেও তুমি শূন্য থেকেই শুরু করো। পথ একটা হয়েই যাবে। (রেভারেন্ড মাইকেল বের্নার্ড : মাদকাসক্ত থেকে) এসব হয়তো খুব সুন্দর কথা। তবে এসব আপ্তবাক্য, উদ্ধৃতি কিংবা মহাজন বাণীর কোনো মূল্য আমার কাছে কখনোই ছিল না। এধরনের কথাবার্তাকে স্রেফ আবর্জনা মনে হতো। এসব কথাবার্তা দিয়ে আসলে কোন ঘোড়ার ডিমটা বোঝানো হতো, তাও বুঝতে পারতাম না। তবে এর মানে এই নয় যে, আমি এসব কথা শুনে বিরক্ত হতাম। আসলে এসব কথাকে পাত্তাই দিতাম না আমি। আমার মনে কোনোই ভাবান্তর হতো না। নিজেকে নিজে সাহায্য করা/আধ্যাত্মিক জগৎ এসব সম্পর্কে আমার জ্ঞান ছিল শোচনীয়ভাবে কম। মনে হতো নৈরাশ্যবাদী আর হতাশাগ্রস্ত লোকেরাই এসব বিশ্বাস করে। তারা গির্জায় গিয়ে ধরনা দেয়। ভক্তির আতিশয্যে মাত্রাজ্ঞান হারায়। কিন্তু একজন অপরিচিত লোক আপনাকে হঠাৎ জড়িয়ে ধরলে আপনি যেরকম অস্বস্তিকর অনুভূতিতে আক্রান্ত হতে পারেন, এসব কিছু আমার কাছে সেরকমই মনে হতো। ঈশ্বর নিয়েও আমার তেমন কোনো চিন্তা বা মাথাব্যথা ছিল না। একই সঙ্গে আমি যেভাবে আছি সেটাও ভাল লাগত না। আমি চাইতাম জীবনে পরিবর্তন আসুক। মনে হতো, চারপাশের ভণ্ডামি কিংবা ন্যাকামিগুলোর মূলোচ্ছেদ করতে পারলে সে পরিবর্তনটা হয়তো আসবে। আমি এমনিতে কিছু ভাল কাজ করতে পেরেছি। আমার কিছু প্রকাশিত বই আছে, ভাল কিছু বন্ধু আছে, একটা নিবিড় পরিবার আছে। আমি একটা ভাল অ্যাপার্টমেন্টে থাকি, গাড়িতে চড়ে ঘুরে বেড়াই। শক্ত দাঁতে ভাল করে চিবিয়ে খেয়ে স্বাদ অনুভব করার ভাল খাবার খাই। পরার জন্য ভাল পোশাক আশাক আছে এবং বিশুদ্ধ পানি খেয়ে তৃষ্ণা মেটাতে পারি। এ গ্রহের সিংহভাগ মানুষের চেয়ে ভাল অবস্থায় জীবন যাপন করি আমি। আসলে আমার জীবনটা মাখনের মতো স্বচ্ছ আর নরম।
350.00৳
চেঞ্জ ইয়োর থিংকিং চেঞ্জ ইয়োর লাইফ (হার্ডকভার)
চেঞ্জ ইয়োর থিংকিং চেঞ্জ ইয়োর লাইফ (হার্ডকভার)

চেঞ্জ ইয়োর থিংকিং চেঞ্জ ইয়োর লাইফ (হার্ডকভার) - ব্রায়ান ট্রেসি , ফারজানা রহমান শিমু (অনুবাদক)

BCGP011
"চেঞ্জ ইয়োর থিংকিং চেঞ্জ ইয়োর লাইফ" বইয়ের ভূমিকা থেকে লেখা: পৃথিবীতে এমন কিছু নেই যা তােমার কাছে নেই, অথচ মানসিকভাবে তুমি স্বীকার করেছ যে তােমার কাছে আছে। -রবার্ট কলিয়ার আপনার সম্পর্কে সত্য যা- আপনি পুরােপুরিই একজন ভালাে মানুষ। সফলতা, সুখ, আনন্দ ও উত্তেজনায় পূর্ণ দারুণ একটি জীবন আপনার প্রাপ্য। সুসম্পর্ক, সুস্বাস্থ্য অর্থপূর্ণ কাজ ও আর্থিক স্বচ্ছলতা আপনার থাকাটা যুক্তিযুক্ত। এসব আপনার জন্মগত অধিকার। জীবন বলতে এমনই বুঝায়। সফলতার জন্যই আপনার জন্ম, আত্মসম্মান ও গর্বের সর্বোচ্চ চূড়ায় আপন অবস্থান। আপনি সাধারণ, ঠিক আপনার মত আর কেউ কখনাে জন্মায়নি এই বিশ্বে। আপনার প্রতিভা ও যােগ্যতা প্রচুর, যদি ঠিকঠাক মতাে প্রয়ােগ করা যায়। জীবনে যা চাননি, তাও আপনি পেতে পারেন। মানবসভ্যতার ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আপনি জীবনযাপন করছেন। স্বপ্ন পূরণের অবাধ সুযােগ রয়েছে আপনার চারপাশে। আপনি কি হতে পারেন বা করতে পারেন, তার একমাত্র সীমাবদ্ধতা রয়েছে আপনার ভাবনায়। মূলত: আপনার ভবিষ্যত সীমাহীন। বাস্তব চিত্র উপরের তিনটি প্যারায় কেমন প্রতিক্রিয়া দেখাবেন আপনি? আপনি দু'ধরনের মনােভাব হতে পারে। প্রথমত: যা বলা হয়েছে, আপনি পছন্দ করেছেন আর আপনি মনে প্রাণে চান সেসব সত্য হােক। কিন্তু আপনার দ্বিতীয় প্রতিক্রিয়া সম্ভবত: অবিশ্বাস। যদিও আপনার সুপ্ত ইচ্ছে হল স্বচ্ছল, সুখী ও স্বার্থক একটি জীবন লাভ করা, কিন্তু যখন আপনি বইটি পড়বেন, সন্দেহ ও ভয় আপনাকে কারণগুলাে মনে করিয়ে দেবে যে কেন স্বপ্নপূরণ সম্ভব নয়। অনেক বছর আগে আমিও তেমনটি অনুভব করেছিলাম। যদিও জীবনে বড় কিছু করতে চাচ্ছিলাম, আমি ছিলাম অদক্ষ, অশিক্ষিত ও বেকার। পরিস্থিতি কি করে সামলাতে হয়, সে ব্যাপারে আমার কোন ধারণাই ছিল না। একদিকে বড় স্বপ্ন ও অন্যদিকে সীমিত সুযােগের মধ্যে আমি বন্দী ছিলাম। তখন আমি আকর্ষণীয় কিছু পদ্ধতি আবিষ্কার করলাম যার সাহায্যে জীবনে সাফল্য অর্জন করা যায় আর তখনই আমার জীবনটা বদলে গেল। আমাদের জীবনে এই নিয়মকানুনগুলাে প্রমাণিত হওয়ার পর আমি বলতে শুরু করলাম ও অন্যান্যদেরকে একই ব্যাপারে প্রশিক্ষণ দিতে লাগলাম। এতদিনে আমি ২৪টি দেশে দীর্ঘ চারদিনব্যাপী প্রায় দুই হাজার সেমিনার করে ফেলেছি দুই মিলিয়নেরও বেশী জনতার সামনে। প্রথমবার শােনার পর তাদের বেশিরভাগ মানুষও অবিশ্বাস করেছিলেন এই পদ্ধতিকে। পরবর্তীতে অবশ্য তাদের জীবনে বদলে যায়, যেভাবে আপনার জীবনও বদলাতে পারে। চেঞ্জ ইয়োর থিংকিং চেঞ্জ ইয়োর লাইফ' বইয়ের সূচীপত্র ভাবনা বদলান..........১৫ জীবন বদলান..........২৯ বড় স্বপ্ন দেখুন..........৪৮ ধনী হওয়ার সিদ্ধান্ত নিন..........৫৮ নিজস্ব জীবনের দায়িত্ব গ্রহণ করুন..........৭৯ উৎকর্ষ সাধনের প্রতিজ্ঞা করুন..........৯০ মানুষকে প্রাধান্য দিন..........১১৪ প্রতিভাবানদের মতাে ভাবুন..........১৩১ মানসিক শক্তিকে মুক্ত করুন..........১৪৬ চিন্তাকে শক্তিশালী করুন..........১৬৮ নিজের ভবিষ্যত নিজে তৈরি করুন..........১৮৭ একটি চমৎকার জীবন-যাপন করুন..........২০৫
320.00৳
জীবনী ও স্মৃতিচারণ: বিবিধ
জীবনী ও স্মৃতিচারণ: বিবিধ

জীবন যুদ্ধ (হার্ডকভার) - মিনহাজ উদ্দিন

BCGP012
পড়াশুনায় ভালো ছিলাম বলেই আশেপাশে ছিলো বেশ সুনাম। হৈচৈ করে বেড়াতাম চারিদিক। কেউ দেখলেই ডেকে ডেকে কথা বলতো। শ্রেণিকক্ষের শিক্ষক হতে শুরু করে সকলেই খুব আদরে আদরে শাসন করতো। বাসায় এলেও সকলেই আহ্লাদ করতো। দুষ্টামি আর আর কথার ফাঁকে সকলেই একটা কথা জিজ্ঞেস করতো। সকলেই বলতো ‘তুমি বড় হয়ে কী হবে?’ উত্তরে আমি বলে ফেলতাম ‘আমি ডাক্তার হবো’ আবার কখনো কখনো বলতাম ‘আমি ইঞ্জিনিয়ার হবো’ রাজনীতিবিদ কিংবা অন্য পেশা নিয়ে তখন এতটা ভাবিনি। সময় গড়িয়ে আজ যখন বড় হয়ে কিছু হবার যুদ্ধে নামলাম। তখন মনে হয় সবার উদ্দেশ্য একটাই থাকা উচিৎ। আর তা হওয়া উচিৎ একজন প্রকৃত মানুষ হওয়া। আর তাইতো আজ আমি বারবার বলি ‘মানুষ হবো’ ‘মানুষ হবো’
200.00৳
টাইম ম্যানেজমেন্ট (হার্ডকভার) - রিচার্ড লুয়েক ,  জ্যোতির্ময় নন্দী (অনুবাদক)
টাইম ম্যানেজমেন্ট (হার্ডকভার) - রিচার্ড লুয়েক ,  জ্যোতির্ময় নন্দী (অনুবাদক)

টাইম ম্যানেজমেন্ট (হার্ডকভার) - রিচার্ড লুয়েক , জ্যোতির্ময় নন্দী (অনুবাদক)

BCGP013
টাইম ম্যানেজমেন্ট - কার্যকরভাবে ব্যবসা করার জন্যে সময় ব্যবস্থাপনার পরামর্শক গাইড: এই বইটা আপনার সময়ের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহারে আপনাকে সাহায্য করবে, এবং এর মধ্যে দিয়ে আপনার উৎপাদনশীলতা আর কার্যকারিতাও বাড়িয়ে তুলবে। এ বই পড়লে আপনি চিনে নিতে পারবেন কোন্ কাজটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ আর কোন্টা কম, এবং অগ্রগণ্যতা বিবেচনায় কোন্ কাজটা আগে আর কোন্টা পরে করতে হবে। দক্ষ হয়ে ওঠা আর কার্যকর হয়ে ওঠার মধ্যেকার পার্থক্যের মূল্যায়ন করতে শিখবেন আপনি। আর সময় নষ্টকারী বিষয়গুলো এড়িয়ে গিয়ে কিভাবে সবচেয়ে জটিল কাজগুলোতে আপনার সময়কে নিবদ্ধ করা যায়, তার উপায়ও আপনি বের করে নিতে পারবেন এ বইয়ে অধীত জ্ঞানের মাধ্যমে। সূচিপত্র: লক্ষ্যকে দিকনির্দেশক বানাও তোমার ব্যক্তিগত কার্যকারিতার কম্পাস লক্ষ্য নির্ধারণ লক্ষ্যের শ্রেণীবিন্যাস লক্ষ্য বাছাই জরুরি-বনাম-গুরুত্বপূর্ণ নিয়ে উভয়সঙ্কট লক্ষ্যকে কাজে রূপ দেয়া একক লক্ষ্যগুলো সারসংক্ষেপ ২. তোমার সময় কীভাবে কাটাও ওটা কোথায় যায়? একটা কার্যসারণী বানাও এবং ব্যবহার করো কার্যসারণী বিচার-বিশ্লেষণ করো বিচার-বিশ্লেষণ থেকে পরিবর্তনে সারসংক্ষেপ ৩. সময় নিয়ে পূর্বপরিকল্পনা কোন্টা আগে করা দরকার ভেবে শুরু করো হাতিয়ারের পূর্বপরিকল্পনা পূর্বপরিকল্পনা তৈরি করা করণীয়ের তালিকা বানিয়ে কাজ করা পূর্বপরিকল্পনা পদ্ধতিগুলোর দুর্বলতা সারসংক্ষেপ
276.00৳
টেড টকস (হার্ডকভার) - ক্রিস অ্যান্ডারসন ,  নুসরাত তাজরী (অনুবাদক)
টেড টকস (হার্ডকভার) - ক্রিস অ্যান্ডারসন ,  নুসরাত তাজরী (অনুবাদক)

টেড টকস (হার্ডকভার) - ক্রিস অ্যান্ডারসন , নুসরাত তাজরী (অনুবাদক)

BCGP014
টেড টকস - দ্য অফিশিয়াল টেড গাইড টু পাবলিক স্পিকিং: চারপাশে আলো-আঁধারির খেলা। এর মাঝে একজন মানুষ স্টেজে এসে দাঁড়িয়েছেন। তার সামনে অনেকগুলো চেয়ারে আরো অনেক মানুষ সমাসিন। তারা সবাই স্টেজের সেই মানুষটির দিকে তাকিয়ে আছেন। কী বলবেন তিনি? কীভাবে উপস্থাপন করবেন নিজের না বলা কথামালা? এই প্রশ্ন দর্শক শ্রোতাদের মনে। সেই সাথে প্রশ্নগুলো স্টেজের মানুষটির মনেও সমানভাবে তোলপাড় তুলছে। তার হাত-পা ঘামছে। হাঁটু কাঁপছে। তিনি পারবেন তো! এটি একটি পাবলিক স্পিকিং এর চিত্র। কারো সামনে কথা বলার সময় আমাদের ভাবতে হয়, কারণ মুখ দিয়ে যা একবার বের হয় তা আর ফেরতযোগ্য নয়। বলে ফেলা কথাগুলো আর মুছে ফেলাও সম্ভব হয়না। তাই যোগাযোগের অন্য সব মাধ্যমের থেকে মুখের কথা অনেক গুরুত্ববহ মাধ্যম। আমরা কীভাবে কথা বলতে পারি বা বলব? অনেকে ভাবতে পারেন কীভাবে কথা বলব এটা আবার শিখতে হয় নাকি? মানুষ জন্মের পরপরই এই মাধ্যমটি রপ্ত করা শেখে ঠিকই তবে এই মাধ্যমটির যথাযথ ব্যবহারের উপর আমাদের মান-সম্মান এবং ভাল-মন্দ নির্ভর করে। আবার মানুষ কথার দ্বারা যতটা আন্দোলিত হয় ততটা আর কিছুতে হয় না। যেমন আমরা যখন কাউকে আমাদের ভালোলাগার কথা জানাই তখন সে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে , কাউকে যখন ঘৃণার কথা জানাই তখন সে দুঃখ অনুভব করে। এভাবে কথার দ্বারা আমাদের অনুভূতি নিয়ন্ত্রিত হয়। মানুষ যখন লিখতে জানতো না তখনও কিন্তু সে বলতে জানতো। তাই ‘কথা’ একটি প্রাচীন শিল্প। শুরুর দিকে এর শিল্প গুরুত্ব না থাকলেও মানব সভ্যতার বিকাশের সাথে সাথে জ্ঞান চর্চার অগ্রগতির সাথে তাল মিলিয়ে কথার শিল্পগুণ এবং শৈল্পিক দিক বিকশিত হতে থাকে। স্কুলের একটি ক্লাসে ইংরেজির শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন- আজ ক্লাস নাইনে তোমাদের সাথে আমার প্রথম ক্লাস। আজ আমি পাঠ্য বই থেকে কোন কিছুই শেখাবো না। আজ একটি প্রশ্ন করব, তোমরা উত্তর দাও দেখি! বল তো পৃথিবীতে কোন জিনিসটি সবচেয়ে বেশি তিতা সেই সাথে সবচেয়ে বেশি মিষ্ট ও ? আমি ধীরে ধীরে জবাব দিলাম ‘স্যার মানুষের মুখের কথা সবচেয়ে বেশি তেতো আবার মিষ্ট ও।’ স্যার হাসলেন এবং ধন্যবাদ জানালেন। যে কথা একই সাথে তেতো আবার মিষ্টও, সেই কথা থেকে তিক্ততা ঝেরে ফেলে একে সুগার কোটেড রাখা যায় কী করে? উপায় কী? উপায় অবশ্যই আছে। সেই উপায়ে একজন মানুষ সারাবিশ্বে জনপ্রিয় বক্তায় পরিণত হতে পারেন, শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিতে পারেন সর্বোপরি এই অশান্তি অরাজতায় ছাওয়া পৃথিবীতে সুন্দর কথার সুবাস ছড়িয়ে দিতে পারেন। আমরা মানুষ হিসেবে একজন কথক, কথা বলতেই হয়। কথা না বললে আসলে চলেনা। আমরা ব্যক্তিজীবনে যেভাবে কথা বলি তার মাঝেও থাকে অনেক নিয়ম- কানুন। আদব-কায়দা। যাকে তাকে যখন তখন যে সে কথা বলা যায় না। আবার আমরা যখন সামষ্টিক জীবনে অনেক মানুষের সামনে কথা বলি তখন সেখানেও বিরাজ করে কিছু আদব-কানুন। ‘টেড টকস’ গ্রন্থটি জনসম্মুখে কথা বলার বিশেষ বিশেষ নিয়ম সমৃদ্ধ একটি মাস্টারপিস গ্রন্থ। এটি জনসম্মুখে কথা বলার বিশেষ গ্রন্থ হলেও এর একেকটি নিয়ম আমাদের ব্যক্তিগত জীবনেও সমানভাবে প্রযোজ্য। কোন কথাটি ব্যক্তি জীবনে বলা গেলেও জনসম্মুখে বলা উচিৎ নয়, জনসম্মুখে কথা বলার সময় কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করে তুলতে হয়, কোনটি করণীয় এবং বর্জনীয়, সফল মানুষেরা কীভাবে কথা বলেন, নিজের মাথায় আইডিয়া গিজ গিজ করছে অথচ তা প্রকাশের উপায় পাচ্ছেন না- সেই উপায়, গল্প- ব্যাখ্যা- তথ্যের যথাযথ ব্যবহারের নিয়ম- কানুনসহ আরো অনেককিছুর সমাহার এই গ্রন্থটি। গ্রন্থটি মোট পাঁচটি অংশের সমন্বয়। মূল পাঁচটি অংশের ভেতরে রয়েছে আরো অনেকগুলো অংশ যেগুলোতে কথার শিল্প বর্ণিত হয়েছে। মূলত ‘টেড টকস’ হলো মানুষ হিসেবে নিজেকে প্রকাশের প্রধান শিল্প ‘কথা’র নির্দেশনা মূলক গ্রন্থ। গ্রন্থটি লিখেছেন বিশ্বের তুমুল জনপ্রিয় ও শিক্ষামূলক প্পলাটফর্ম টেড স্টেজের কর্ণধার ক্রিস অ্যান্ডারসন। বিখ্যাত লেখক এলিজাবেথ গিলবার্ট বলেন, ‘পাবলিক স্পিকিং এর বৈজ্ঞানিক ও শৈল্পিক চমৎকারিত্ব সম্পর্কে ক্রিসের মতো কেউ বুঝেন না। অন্তত এই দুনিয়ায় না। তিনি বছরের পর বছর ধরে বক্তাদেরকে সমানভাবে উৎসাহিত করে আসছেন। এমনকি একজন বক্তা যখন ভয়ে ভীত, স্নায়ুচাপে পীড়িত তখনও কীভাবে স্টেজে সবচেয়ে ভালভাবে নিজেকে উপস্থাপন করা যায় সেই নির্দেশ তিনি দিয়ে আসছেন। কথা বলার নির্দেশনা সংবলিত এই গ্রন্থ রচনার ক্ষেত্রে তিনি সম্পূর্ণভাবে উপযুক্ত এবং যোগ্য। গ্রন্থটি আরো অনেকের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ হবে।’ আমরাও তাই চাই। সেই দিক বিবেচনায় এই গ্রন্থটি অনুবাদের প্রয়াস। গ্রন্থটি বাংলা ভাষাভাষী মানুষের কথায় প্রাণ স্পন্দন জাগ্রত করে কথাকে আরো অর্থবহ করে তুলতে পারলে আমাদের প্রয়াস সফল ও সার্থক হবে ।
600.00৳
ডীপ ওয়ার্ক (হার্ডকভার) - ক্যাল নিউপোর্ট ,  মাসুদ আনোয়ার (অনুবাদক)
ডীপ ওয়ার্ক (হার্ডকভার) - ক্যাল নিউপোর্ট ,  মাসুদ আনোয়ার (অনুবাদক)

ডীপ ওয়ার্ক (হার্ডকভার) - ক্যাল নিউপোর্ট , মাসুদ আনোয়ার (অনুবাদক)

BCGP015
ডীপ ওয়ার্ক - রুলস ফর ফোকাসড সাকসেস ইন আ ডিস্ট্রাক্টেড ওয়ার্ল্ড: ডীপ ওয়ার্ক বইয়ে মানুষের যে কোনো কাজে গভীর মনোযোগ দেয়ার ওপর জোর দিয়েছেন। মূল বক্তব্য হলো মানুষের মনের গভীরে রয়েছে এক বিশাল বিশ্ব। কিন্তু বাইরের বিশ্বে অতিরিক্ত জোর দেয়ার কারণে মানুষ তার মনের বিশ্বটাকে ঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পারে না। মনের বিশ্বটাকে মন দিয়ে অনুভব করতে পারলে যে কোনো মানুষ বাইরের বিশ্বকে চমকে দেয়ার মতো ঘটনা ঘটাতে পারে। বাইরের বিশ্বে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্যে হাজারটা উপকরণ রয়েছে। নিউপোর্ট বিশেষ করে ইন্টারনেটের কথাই বলেছেন। ই-মেইল চেক এবং ইনবকসে সারাক্ষণ ব্যস্ত থেকে মানুষ তার মনোযোগের বিশাল অংশ ব্যয় করছে। কিন্তু সত্যিকার সাফল্যের জন্যে উচিত নিজের কাজটাকে গভীরভাবে উপলব্ধি করা, যা আপনাকে স্বল্প সময়ে নিশ্চিত সাফল্য এনে দেবে। নিউপোর্ট তাই নিজের জীবনের গভীর কাজগুলোর কথাই বার বার টেনেছেন এই বইয়ে।
370.00৳
দ্য ৮০/২০ প্রিন্সিপল (হার্ডকভার) - রিচার্ড কোচ, নুসরাত তাজরী (অনুবাদক)
দ্য ৮০/২০ প্রিন্সিপল (হার্ডকভার) - রিচার্ড কোচ, নুসরাত তাজরী (অনুবাদক)

দ্য ৮০/২০ প্রিন্সিপল (হার্ডকভার) - রিচার্ড কোচ, নুসরাত তাজরী (অনুবাদক)

BCGP017
দ্য ৮০/২০ প্রিন্সিপল - কম কাজের মাধ্যমে অধিক অর্জনের বই: হাতভরা কাজ, ২৪/২৪ ব্যস্ততা আর বাস্তবতায় নিজেকে নিয়ে খেই হারানোর দিনগুলোয় নিজেকে দেয়ার সময় মেলে না। পরিবার ও সমাজকে প্রদানের মতো সময় নেই আমাদের। আমরা সারাদিন 'ব্যস্ত ব্যস্ত' বলে অযুহাত তুলি, সারাদিন একাজ ওকাজ করি। কিন্তু দিনশেষে সমস্ত কাজের ফলাফল খুব সুখকর হয় না। কম কাজ করে, স্বস্তিতে থেকে, হাপিত্যেশ না করে অধিক অর্জনের বই "দ্য ৮০/২০ প্রিন্সিপল" বইটি আমাদেরকে দেখিয়েছে, আমরা দিনভর যতো কাজ করি তার মাঝে মাত্র বিশ ভাগ কাজের মাধ্যমেই আমাদের ৮০ ভাগ অর্জন আসে৷ আর বাকি আশিভাগ কাজ অর্থহীন বা কম অর্থযুক্ত কাজ, সেগুলো না করলেও চলে। একজন মানুষ যদি মাত্র বিশ ভাগ কাজে অধিক দক্ষ হয়ে উঠতে পারেন তবে জীবন থেকে তিনি ৮০ ভাগ অর্জন করতে পারবেন নিমিষেই। এটিই ৮০/২০ সূত্র। কীভাবে করবেন, কেন করবেন, কোন পথ অনুসরণ করবেন, কোন পথ অনুসরণ করবেন না, কোন কাজ করবেন, কোন কাজ করবেন না - এসবই জানাবে ৮০/২০ প্রিন্সিপল।
320.00৳
দ্য অ্যালকেমিস্ট (হার্ডকভার) - পাওলো কোয়েলহো, রাকিবুল রকি (অনুবাদক)
দ্য অ্যালকেমিস্ট (হার্ডকভার) - পাওলো কোয়েলহো, রাকিবুল রকি (অনুবাদক)

দ্য অ্যালকেমিস্ট (হার্ডকভার) - পাওলো কোয়েলহো, রাকিবুল রকি (অনুবাদক)

BCGP018
দ্য অ্যালকেমিস্ট - জাদু আর জ্ঞানের পূর্ণ এক এ্যাডভেঞ্চার, মানুষের পরিপূর্ণতা পথে যাত্রার কাহিনি: দ্য অ্যালকেমিস্ট’ বইটির লেখকের কথাঃ পাওলো কোয়েলহো ১৯৪৭ সালের ২৪ আগস্ট ব্রাজিলে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি একাধারে খ্যাতিমান ঔপন্যাসিক এবং গীতিকার। কোয়েলহো পড়াশোনা শেষ না করেই ১৯৭০ সালে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েন। মেক্সিকো, পেরু, বলিভিয়া, চিলি সহ ইউরোপ এবং আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ ঘুরে বেড়ান। তারপরই শুরু করেন লেখালেখি। তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস ‘দ্য অ্যালকেমিস্ট’ এ পর্যন্ত ৮০টি ভাষায় অনুদিত হয়েছে এবং ১৫০ মিলিয়ন কপির অধিক বিক্রি হয়েছে। দ্য অ্যালকেমিস্ট’ এমন এক জাদুকরী বই যা মানুষের জীবনকে প্রভাবিত করে। কোয়েলহোর লেখা কাব্যমণ্ডিত এবং বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি এ পর্যন্ত বহু আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছেন। পাওলো কোয়েলহোর লেখার সবচেয়ে শক্তিশালী দিক হলো তাঁর লেখা পড়ে গণমানুষ তার ভাগ্য পরিবর্তনের অনুপ্রেরণা খুঁজে পায় । প্রচ্ছদ :: অমর্ত্য আতিক । অনুবাদকের পরিচিতিঃ রাকিবুল রকি ১৯৮৫ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জে জন্ম গ্রহণ করেন। আ. আউয়াল এবং রানু বেগমের দ্বিতীয় সন্তান তিনি। পড়াশোনা করেছেন বাংলা ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে। স্কুলে পড়াকালীন সময় লেখালেখি শুরু। সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় রয়েছে সমান পদচারণা। ইদানীং অনুবাদ সাহিত্যেও তার উপস্থিতি লক্ষণীয়। এই লেখকের অন্যান্য অনুদিত গ্রন্থগুলো হলো ‘কাজুও ইশিগুরোর গল্প’ এবং ‘দি পাওয়ার অব ইউর সাবকনশাস মাইন্ড। ফটোক্রেডিট :: মারজান আক্তার
275.00৳
দ্য আর্ট অব থিংকিং ক্লিয়ারলি (হার্ডকভার) - রোল্‌ফ ডোবেল্লি , ফারজানা রহমান শিমু (অনুবাদক)
দ্য আর্ট অব থিংকিং ক্লিয়ারলি (হার্ডকভার) - রোল্‌ফ ডোবেল্লি , ফারজানা রহমান শিমু (অনুবাদক)

দ্য আর্ট অব থিংকিং ক্লিয়ারলি (হার্ডকভার) - রোল্‌ফ ডোবেল্লি , ফারজানা রহমান শিমু (অনুবাদক)

BCGP019
দ্য আর্ট অব থিংকিং ক্লিয়ারলি - মিলিয়ন কপি বেস্টসলার এই বই আপনার চিন্তাধারা বদলে দেবে: মানুষ যা ভাবে, সে ঠিক তা-ই। অর্থাৎ যে কোন বিষয়কে মানুষ যেভাবে ভাবে, বিষয়টি তার কাছে সেভাবেই ধরা দেয়। ভাবনা হল মানুষের মনের দর্পন। কাজ হল মানুষের ভাবনার প্রকাশ। আর কাজের ধরণ অনুযায়ী মানুষ সুখ বা দুঃখ পেয়ে থাকে। ভাবনা যেহেতু মানুষের একান্ত বিষয়, সে ইচ্ছে অনুযায়ী ভাবনার মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। তবে সকলেই একাজে পারদর্শী নয়। কারণ ভাবনার যে নিজস্ব কিছু ব্যর্থতা আছে, সেটা অনেক মানুষই জানেনা। এই ব্যর্থতা বা ত্রুটিগুলো মানুষকে ভুল পথে পরিচালিত করে আর মানুষ ভাগ্যের দোষ দেয়। পরিচ্ছন্ন চিন্তার এইসব ব্যর্থতা নিয়ে রফ দোবেল্লি রচনা করেছেন ‘দ্য আর্ট অব থিংকিং ক্লিয়ারলি।’ গবেষণামূলক, বিজ্ঞানসম্মত ও অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন এই বইয়ে পরিস্কারভাবে চিন্তা করার বিভিন্ন উপায়গুলো বিশদভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। আমাদের নিত্যজীবনে বিভিন্ন বিষয়কে কত ভুলভাবে আমরা চিন্তা করি, এই বইটি না পড়লে সেসব বুঝার কোন উপায় নেই। যেমন ধরুন, আমরা নিজেদেরকে সবসময় অতিমূল্যায়ন করি, নায়ক, নায়িকার বীরোচিত জীবন কথায় মুগ্ধ হই আর ভাবি যে আমিও বা কম কি? আমরা কিছু পেয়ে যতনা খুশি হই, তার চেয়ে বেশি মর্মাহত হই কিছু হারিয়ে গেলে। আমরা অন্যের মানসিক আবস্থার বিচার না করেই তার সাময়িক নীরবতা বা স্বত:স্ফূর্ততার অভাবকে অসদাচরণ ধরে নেই। চলার পথের এইসব ভ্রান্ত ধারণা অনেক সময় আমাদের জীবনকে যথেষ্ঠ জটিল করে তোলে। আর এর জন্য পুরোপুরি দায়ী আমাদের বিভ্রান্ত চিন্তাধারা। রফ দোবেল্লি তাঁর ‘দ্য আর্ট অব থিংকিং ক্লিয়ারলি’ বইকে ৯৯টি অধ্যায়ে বিভক্ত করেছেন। এই অধ্যায়গুলোতে আমাদের ব্যক্তিগত, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পেশাগত জীবনের বৈচিত্র্যময় ভুল চিন্তাকে যথাসম্ভব তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। এইসব ভ্রান্তি যেকে উত্তরণের সরল প্রক্রিয়াগুলো উপস্থাপন করেছেন বিভিন্ন ঘটনা, সংলাপ ও হাস্যরসের উপভোগ্য সংমিশ্রনে। যদিও অত্যন্ত বিনয়ের সাথে তিনি স্বীকার করেছেন যে এই প্রক্রিয়াগুলোই শেষ কথা নয়, প্রতিদিন আরো নতুন ভ্রান্তি ও তা সংশোধনের প্রক্রিয়া আবিস্কৃত হতে পারে। তথাপি তার তথ্যবহুল বইয়ের অবদান অনস্বীকার্য। এই বইটি আমাদেরকে চিন্তাধারার ভুলগুলো চিনতে ও তাকে অতিক্রম করতে সাহায্য করবে। নির্দ্বিধায় আমরা এগিয়ে যেতে পারব সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যতের দিকে।
400.00৳
দ্য ইন্টেলিজেন্ট ইনভেস্টর (হার্ডকভার) - বেঞ্জামিন গ্রাহাম ,  ফারজানা রহমান শিমু (অনুবাদক)
দ্য ইন্টেলিজেন্ট ইনভেস্টর (হার্ডকভার) - বেঞ্জামিন গ্রাহাম ,  ফারজানা রহমান শিমু (অনুবাদক)

দ্য ইন্টেলিজেন্ট ইনভেস্টর (হার্ডকভার) - বেঞ্জামিন গ্রাহাম , ফারজানা রহমান শিমু (অনুবাদক)

BCGP020
দ্য ইন্টেলিজেন্ট ইনভেস্টর - দূরদর্শী বিনিয়োগ ভিত্তিক অন্যতম শ্রেষ্ঠ বই: এই বইয়ের উদ্দেশ্য হল বিনিয়োগের পলিসিকে সাধারণ মানুষের উপযোগী করে সরবরাহ করা। নিরাপত্তা, সুরক্ষিত করার ব্যাপারে তুলনামূলকভাবে অল্পই এখানে বলা হয়েছে; মূলত: জোর দেয়া হয়েছে বিনিয়োগের নীতিমালা ও বিনিয়োগকারীর আচরণের উপর। সুনির্দিষ্ট নিরাপত্তার কিছু তুলনামূলক লিস্ট এখানে দেয়া হয়েছে- নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ লিস্টের পাশাপাশি- যাতে কমন স্টক বাছাইয়ের জন্য জরুরী উপাদানগুলোতে দক্ষতা জন্মে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা অর্থনৈতিক মার্কেটের ঐতিহাসিক প্যাটার্ণ নিয়ে আলোচনা করব, কিছু কিছু ক্ষেত্রে কয়েক শতাব্দী পিছন ফিরেও দেখব। বুদ্ধিমত্তার সাথে বিনিয়োগ করতে হলে আপনাকে বেশ ভালোভাবে জানতে হবে যে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে বন্ড ও স্টকগুলো কি ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। ওয়াল স্ট্রীটের ক্ষেত্রে সামতায়ানার সেই বিখ্যাত সতর্কবাণীর চেয়ে বেশি সত্য বক্তব্য ও অধিকতর প্রযোজ্য বাণী আর কিছু নেই- “যারা অতীত ভুলে যায়, তারা এর পুনরাবৃত্তি করে।” আমাদের এই বইটি বিনিয়োগকারীদের নিয়ে আর আমাদের প্রথম কাজ হল কোনরকম পার্থক্য না রেখে এই বিষয়ে স্পষ্টতা ও জোর প্রদান করা। শুরুতে আমরা একথা বলতে চাই যে বইটি ‘এক মিলিয়ন টাকা বানানোর’ বই নয়। ওয়াল স্ট্রীট বা অন্য কোথাও ধনী হওয়ার নিশ্চিত ও সহজ কোন পথ নেই। এইমাত্র যা বললাম, তার সপক্ষে সামান্য অর্থনৈতিক ইতিহাস তুলে ধরা যায়, বিশেষত: তখনদার সময়ের যখন একের অধিক নৈতিকতা এতে খুঁজে পাওয়া যেত। অনেক আগে থেকে এই মতবাদ প্রচলিত আছে যে সফল বিনিয়োগের কৌশল নিহিত থাকে প্রথমত: যেসব ইন্ডাস্ট্রির ভবিষ্যত উজ্জ্বল, সেগুলো বেছে নেয়ার উপর এবং এরপর সেইসব ইন্ডাস্ট্রির উন্নয়নশীল কোম্পানীগুলো চিহ্নিত করার উপর। যেমন- স্মার্ট বিনিয়োগকারী বা তাদের স্মার্ট উপদেষ্টারা সর্বোপরি ও বিশেষত: ইন্টারন্যাশনাল বিজন্যাস মেশিনে কম্পিউটার ইন্ডাস্ট্রির বিশাল সম্ভাবনা অনেক আগেই বুঝতে পেরেছিল। একইভাবে অন্যান্য বর্ধনশীল ইন্ডাস্ট্রি ও কোম্পানীগুলোর ব্যাপারেও। তবে এটি সবসময় অতীতের পর্যবেক্ষণের মত সহজ হয় না। এই পয়েন্টকে পুরোপুরি বুঝার জন্য নীচে একটি প্যারাগ্রাফ দেয়া হল যেটি ১৯৪৯ সালের সংস্করণে প্রথম দেয়া হয়েছিল।
800.00৳
দ্য ওয়ান থিং (হার্ডকভার) - গ্যারি কেলার ,  জে পাপাসান ,  নুসরাত তাজরী (অনুবাদক)
দ্য ওয়ান থিং (হার্ডকভার) - গ্যারি কেলার ,  জে পাপাসান ,  নুসরাত তাজরী (অনুবাদক)

দ্য ওয়ান থিং (হার্ডকভার) - গ্যারি কেলার , জে পাপাসান , নুসরাত তাজরী (অনুবাদক)

BCGP021
দ্য ওয়ান থিং : দ্য সারপ্রাইজিংলি সিম্পল ট্রুথ বিহাইন্ড এক্সট্রাঅর্ডিনারি রেজাল্টস" বইয়ের সংক্ষিপ্ত লেখা: আজ আমাদের হাতভর্তি কাজ। দিনভর যে কত কাজ করতে হয় তার ইয়ত্তা নেই। এলোমেলো কাজের ভীড়ে, লম্বা এক রুটিনের ভীড়ে, হাজারটা চিন্তার ভীড়ে কেমন যেন এলোমেলোভাবে ছুটছে মানুষগুলো। সবকিছুতেই এগিয়ে থাকার দৌঁড়ে পরিবার, বন্ধু-বান্ধব এবং আত্মীয়-স্বজনকে সময় দেয়ার সময় কোথায়? এক ম্যারাথন দৌঁড়ে জীবন আজ অতিষ্ট। কিন্তু আমরা ঠিক যে লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য এতো পরিশ্রম করছি তা কেন যেন অধরাই থেকে যাচ্ছে। আমরা অনেক বেশি পরিশ্রম করছি কিন্তু অল্পই অর্জন করতে পারছি। আচ্ছা, এমন কোন উপায় কী নেই যে উপায় মেনে আমরা কম পরিশ্রম করেই বেশি বেশি অর্জন করতে পারবো? তথ্য-প্রযুক্তির ঘূর্ণিপাকে, সঠিক-বেঠিকের চোরাগলিতে, হাজারটা পথের ভীড়ে আমরা কীভাবে বুঝবো, কোনটি সঠিক আর কোনটি বেঠিক? যে সফলতা লাভের জন্য এত দৌঁড়াচ্ছি , সেই অধরা সফলতাই বা জীবনে আসবে কী করে? “দ্য ওয়ান থিং : দ্য সারপ্রাইজিংলি সি¤পল ট্রুথ বিহাইন্ড এক্সট্রাঅর্ডিনারি রেজাল্টস” বইটি আপনার জীবন যাপনে এক অধরা সফলতাকে হাতের মুঠোয় নিয়ে আসার উপায়-উপকরণ বাতলে দেবে। আমাদের জং ধরা চিন্তার জগতকে শাণিত করতে “দ্য ওয়ান থিং” হতে পারে আমাদের পথপ্রদর্শক এক বন্ধু। বইটির লেখক গ্যারি কেলার এবং জে পাপাসন- দুজনই তাদের কর্মজীবনে ভীষণ সফল দুটি মুখ। তারা নিজেদের সফলতার গল্প তুলে ধরেছেন, তারা কীভাবে সফল এবং তাদের অনুসৃত পথটি কী ছিল- বইটির অলিগলিতে সে পথের দেখা মিলবে। এই বইটি ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এবং নিউইয়র্ক টাইমস বেস্টসেলার বই। বেস্টসেলার বই হওয়ার পেছনে বইটির উদ্যমী দৃষ্টিভঙ্গি প্রশংসার দাবিদার। একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি, নতুন পথ ও অনন্য সুন্দর জীবনের যাত্রায় বইটি আপনাকে কয়েক কদম এগিয়ে রাখতে সক্ষম।
400.00৳
দ্য কম্পাউন্ড এফেক্ট (হার্ডকভার) - ড্যারেন হার্ডি ,  প্রমিত হোসেন (অনুবাদক)
দ্য কম্পাউন্ড এফেক্ট (হার্ডকভার) - ড্যারেন হার্ডি ,  প্রমিত হোসেন (অনুবাদক)

দ্য কম্পাউন্ড এফেক্ট (হার্ডকভার) - ড্যারেন হার্ডি , প্রমিত হোসেন (অনুবাদক)

BCGP022
দ্য কম্পাউন্ড এফেক্ট - জাম্পস্টার্ট ইয়োর ইনকাম, ইয়োর লাইফ, ইয়োর সাকসেস: অনেক বছরের প্রমাণিত ও হিতকর অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে রচিত এই শক্তিশালী ও বাস্তবধর্মী বইটি আপনাকে দেখাবে, চারপাশের সুযোগগুলো সর্বোচ্চ পরিমাণে বাড়াতে কীভাবে আপনি আপনার বিশেষ প্রতিভাকে কাজে লাগাবেন। কখনও যা সম্ভব বলে ভাবেননি সেই রকম সাফল্য অর্জনের জন্য দ্য কম্পাউন্ড এফেক্ট হচ্ছে এক সোনার খনি!
300.00৳
দ্য পাওয়ার অব ইয়োর সাবকনশাস মাইন্ড (হার্ডকভার) - জোসেফ মারফি ,  রাকিবুল রকি (অনুবাদক)
দ্য পাওয়ার অব ইয়োর সাবকনশাস মাইন্ড (হার্ডকভার) - জোসেফ মারফি ,  রাকিবুল রকি (অনুবাদক)

দ্য পাওয়ার অব ইয়োর সাবকনশাস মাইন্ড (হার্ডকভার) - জোসেফ মারফি , রাকিবুল রকি (অনুবাদক)

BCGP023
দ্য পাওয়ার অব ইয়োর সাবকনশাস মাইন্ড - আনলক ইয়োর মাস্টার কি টু সাকসেস
300.00৳
দ্য পাওয়ার অব পজিটিভ থিংকিং (হার্ডকভার) - ড. নরম্যান ভিনসেন্ট পিল ,  ফারজানা রহমান শিমু (অনুবাদক)
দ্য পাওয়ার অব পজিটিভ থিংকিং (হার্ডকভার) - ড. নরম্যান ভিনসেন্ট পিল ,  ফারজানা রহমান শিমু (অনুবাদক)

দ্য পাওয়ার অব পজিটিভ থিংকিং (হার্ডকভার) - ড. নরম্যান ভিনসেন্ট পিল , ফারজানা রহমান শিমু (অনুবাদক)

BCGP024
এই গ্রন্থটি রচিত হয়েছে সেইসব পদ্ধতি ও উদাহরণ স্থাপনের জন্য যা আপনাকে পরামর্শ দেবে যে কোন কাজেই হারতে নেই আর মানসিক শান্তি, সুস্বাস্থ্য ও অদম্য শক্তি বজায় রাখুন। সংক্ষেপে বলা যায়, আপনার জীবন পরিপূর্ণ হতে পারে আনন্দ ও সন্তুষ্টি দ্বারা। এ বিষয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই কারণ আমি অসংখ্য মানুষকে দেখেছি যারা খুব সহজ পদ্ধতি শিখে ও প্রয়োগ করে তাদের জীবনে এনেছে ব্যাপক সম্ভাবনা। এই দাবীগুলো দৃশ্যত : অযৌক্তিক মনে হলেও মূলত : এর মূলভিত্তি হল প্রকৃত অভিজ্ঞতার সরল আলোকপাত। প্রতিনিয়ত অসংখ্য মানুষ নিত্যদিনের সমস্যায় জর্জরিত থাকে। তারা কষ্ট পায়, এমনকি দিনের পর দিন এটাও ভাবতে থাকে যে কি ভেবেছে আর জীবন তাদের কি দিয়েছে। ওভাবে ভাবতে গেলে জীবনের কিছু ‘ব্যাঘাত’ আছে বৈকি, কিন্তু সেসব বিঘœকে নিয়ন্ত্রণের শক্তিও পদ্ধতিও রয়েছে। এটি কেবল করুণাই নয় যে মানুষ জীবনের নানারকম সমস্যা, উদ্বেগ আর সংঘাতের কাছে হার মানে, এটি সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয়। এসব বক্তব্যের অর্থ এই নয় যে পৃথিবীর কষ্ট আর যন্ত্রণাকে আমি তাচ্ছিল্য করছি বা ছোট করে দেখছি, তবে সেসবকে আধিপত্য বিস্তারের সুযোগ দেই না আমি। সমস্যা যখন চূড়ান্ত হয়, তখন আপনি তাকে গুরুত্ব দিয়ে ভাবনার রূপরেখা তৈরি করতে পারেন। যে সকল বাধা আপনাকে হারাতে পারে। সেসব কিছুর ঊর্ধ্বে উঠে আপনি নিজেকে বাঁচাতে পারেন মন থেকে দুশ্চিন্তা তাড়ানোর পদ্ধতি শিখে, মানসিক দাসত্বকে অতিক্রম করে আর আত্মিক শক্তিকে বৃদ্ধি করে। ধাপে ধাপে আমি জানাতে চাই যে বাধা যেন আপনার সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যকে নষ্ট করতে না পারে। একমাত্র আপনি নিজে চাইলেই হারবেন। আর এই গ্রন্থ আপনাকে শেখাবে কিভাবে আপনি হারতে ‘চাইবেন’ না। এই গ্রন্থের উদ্দেশ্য খুব সহজ-সরল। কোন ধরনের সাহিত্যিক উৎকর্ষতা বা অস্বাভাবিক বিশিষ্টতার ভান এতে নেই। এটি খুব সাধারণ, সরল, আত্মোন্নয়নমূলক একটি সারগ্রন্থ। এটি রচিত হয়েছে পাঠকদের সাহায্য করার জন্য যাতে তারা অর্জন করতে পারেন সুখী, পরিতৃপ্ত ও সমৃদ্ধ একটি জীবন। আমি সম্পূর্ণরূপে আর প্রবল উৎসাহের সাথে বিশ্বাস করি যে, সোচ্চার আর কার্যকরী পদক্ষেপ স্থান আর সময়োপযোগী গ্রহণ করলে মানুষ জয়লাভ করতে পারে। আমার উদ্দেশ্য হল এই গ্রন্থে সেইসব পদক্ষেপকে যুক্তিসঙ্গত, সরল ও বোধগম্য করে উপস্থাপন করা যাতে পাঠক সেসবের ব্যবহারিক প্রয়োগের মাধ্যমে স্রষ্টার সাহায্যে নিজের পছন্দমতো জীবন গড়ে তুলতে পারে।
300.00৳
দ্য পার্সোনাল এমবিএ : মাস্টার দ্য আর্ট অব বিজনেস
দ্য পার্সোনাল এমবিএ : মাস্টার দ্য আর্ট অব বিজনেস

দ্য পার্সোনাল এমবিএ : মাস্টার দ্য আর্ট অব বিজনেস (হার্ডকভার) - জশ কাফম্যান , প্রমিত হোসেন (অনুবাদক)

BCGP025
শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতের দিকে লক্ষ্য রেখে অধ্যয়নের বিষয় নির্বাচন করে থাকেন। অনেকেই বেছে নেন বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা ব্যবসায় প্রশাসন। একটা সফল ব্যবসা গড়ে তুলতে অথবা ক্যারিয়ারে উন্নতি করতে এ বিষয়টি বেছে নেন তারা। বর্তমান বিশ্বে চাকরির ক্ষেত্রটি অত্যন্ত প্রতিযোগিতাপূর্ণ। ব্যবসায় প্রশাসনে অধ্যয়ন করে ভাল ফলাফল অর্জন করতে পারলে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি- এমন ধারণা অনেকেরই। সুতরাং ক্যারিয়ার গড়ার ভাবনায় বিবিএ/এমবিএ ডিগ্রি অর্জনের প্রবণতা দেখা যায়। এজন্য ব্যয় করতে হয় কাড়িকাড়ি টাকা। যুক্তরাষ্ট্রের মত উন্নত দেশেও এমবিএ প্রোগ্রামের বার্ষিক খরচ (২০১১ সালের হিসাবে) ৪০ হাজার ৯৮৩ থেকে ৫৩ হাজার ২০৮ ইউএস ডলার। এটা শুধু টুইশন ফি। এর সঙ্গে অন্যান্য খরচ তো আছেই। কিন্তু বিপুল অর্থ ব্যয় করে শেষ ফলাফলটা কী দাঁড়ায়? আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী ক্যারিয়ার বেছে নিতে পারেন না সবাই। জশ কাউফম্যানের ‘দ্য পার্সোনাল এমবিএ’ বইটিতে বলা হয়েছে, ব্যবসায়ে সফলতা কিংবা পেশায় উন্নতির জন্য অবশ্যই এমবিএ অধ্যয়ন করবেন, কিন্তু সেজন্য বিজনেস স্কুলে ভর্তি হওয়া আবশ্যক এমন ধারণা ঠিক নয়।
800.00৳
Picture of Support | +8809613717171

Support | +8809613717171

24 Hours a Day, 7 Days a Week

Picture of Happy Return Policy

Happy Return Policy

All over Bangladesh

Picture of Worldwide Shipping

Worldwide Shipping

We Deliver Product All Over the World

Picture of Fastest Delivery

Fastest Delivery

Own Distribution Channel