দক্ষ স্নাইপার বব লি সোয়েগারকে ভাড়া করা হয় গোপন এক মিশনের জন্য; কিন্তু ভয়ঙ্কর সেই মিশনে নেমেই বব বুঝতে পারে ঘটনা অন্য রকম-বিরাট এক ষড়যন্ত্র ভেদ করে বব লি সোয়েগার কি পারবে নিজের জীবন নিয়ে ফিরে আসতে-জবাবটা নিহিত আছে স্টিফেন হান্টারের অসাধারণ থৃলার পয়েন্ট অব ইমপ্যাক্ট-এ।
"ফাইট ক্লাব" বইটিতে লেখা শেষের কথা: ‘ফাইট ক্লাবের প্রথম নিয়ম হচ্ছে ফাইট ক্লাব নিয়ে কোনাে কথা বলা যাবে না।, ফাইট ক্লাবের দ্বিতীয় নিয়ম হচ্ছে ফাইট ক্লাব নিয়ে কোনাে কথা বলা যাবে না! ফাইট ক্লাবের তৃতীয় নিয়ম হচ্ছে... চরম ইনসােমনিয়ায় আক্রান্ত এক অফিস ওয়ার্কারের সাথে জুটি বেঁধে এক সকল-কাজের-কাজী সাবান-প্রস্তুতকারক নেমে পড়ে রহস্যময় আন্ডারগ্রাউন্ড ফাইট ক্লাব গড়ায়, যা দাবানলের মত ছড়িয়ে পড়ে প্রতিটি শহরে। বেপরােয়া একদল ফ্যানাটিক গােটা পৃথিবীর ইতিহাস বদলানাের কাজে নেমে পড়ে এরপরই। এই উন্মত্ততা ঠেকানাের সামর্থ্য আছে শুধু একজনেরই-আর আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না, আমাদের নায়কের অমিত শক্তিধর শত্ৰুটি কে।
"ফোরটি এইট আওয়ার্স" বইটিতে লেখা শেষের কথা: পুলিশের সিনিয়র এএসপি মারুফের সাথে তুচ্ছ কারণে ঝগড়া হবার কিছুক্ষণ পরই খুন হয়ে যায় মিডিয়া ব্যক্তিত্ব জাকির আদনান। সমস্ত দোষ গিয়ে পড়ে মারুফের ওপর। ডিপার্টমেন্ট, মিডিয়া থেকে শুরু করে খােদ হােমমিনিস্টারও উঠে পড়ে লাগে তাকে খুনি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে। এমন পরিস্থিতিতে বড়কর্তা তাকে সাসপেন্ড না করে আটচল্লিশ ঘন্টার সময় বেঁধে দেয় খুনিকে খুজে বের করার জন্যে। তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে ডিপার্টমেন্টের এক জুনিয়র এবং একজন আইটি এক্সপার্ট। একাজ করার জন্য তাদের হাতে সময় আছে মাত্র আটচল্লিশ ঘণ্টা। অসম্ভব এই কাজটি করতে গিয়ে নতুন এক সত্যের মুখােমুখি হতে হলাে তাদেরকে। কি সেই সত্য জানতে হলে অপেক্ষা করতে হবে ফোরটিএইট আওয়ার্স শেষ হবার আগপর্যন্ত।
আবার অশুভ সংকেত ‘অশুভ সঙ্কেত’ কাহিনীর ডেমিয়েনকে মনে আছে, পাঠক? শয়তান-পুত্র ডেমিয়েন, শেয়ালের পেটে যার জন্ম। পৈশাচিক ক্ষমতা অর্জন করে অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছিল ডেমিয়েন। ‘শেষ অশুভ সঙ্কেত’ গ্রন্থে তার করুণ পরিণতির কথাও পাঠকদের জানা। তবে শয়তানের অনুসারীরা হাল ছেড়ে দেয়ার পাত্র নয়। তাদের কুৎসিত চক্রান্তের শিকার হলো অসহায় এক তরুণী। তার গর্ভে জন্ম নিল ডেমিয়েনের উত্তরসুরি। এবার কি সত্যি কেয়ামত নেমে আসবে পৃথিবীতে? নেকড়েমানবী ভয় পেতে ভালোবাসেন আপনি? পছন্দ করেন গা ছমছমে রোমহর্ষক হরর গল্প? তা হলে নেকড়েমানবীকে নিয়ে বসে যান। ভয় আর আতঙ্কের রাজ্যে প্রবেশের সুবর্ণ সুযোগ বারবার আসে না, পাঠক।
পিশাচের পাল্লায় অনীশ দাস অপু চমৎকার কিছু পিশাচ কাহিনী সন্নিবেশিত হয়েছে বইটিতে। “মার্ভ ভিও” পড়ার সময়ে ছমছম করে উঠবে গা। বুকে যথেষ্ট সাহস না থাকলে গভীর রাতে ‘হলদে পা’ পড়া বারণ। “পিশাচের পাল্লায়’ ও ‘হানা বাড়ি’ পড়ে শিউরে উঠবেন। এ ছাড়া অন্যান্য গল্পগুলোও আপনাকে চমকিত করবে। নরসিংহপুরের পিশাচ অনীশ দাস অপু সম্পাদিত পাঠক, কী ধরনের হরর গল্প আপনার পছন্দ? অনুবাদ নাকি মৌলিক? গা ছমছমে ভৌতিক কাহিনী অথবা কলজে চমকে দেয়া পিশাচ গল্প? সেবা ও রহস্যপত্রিকার শক্তিশালী কয়েকজন লেখকের সব রকম স্বাদের, সব ধরনের গল্প পাবেন এ বইতে। প্রবেশ করুন ভয় ও আতঙ্কের দুঃস্বপ্ন-রাজ্যে।
এলিস ফ্রিমান। তার লাশের পাশের কাছে পাওয়া গেলো একটি ডিভিডি। সেই ডিভিডি’তে রয়েছে মেয়েটির জীবনের অজানা কাহিনী। এই কেসের দায়িত্ব পেলো হোমিসাইডে ডিটেক্টিভ মাইলো। ডক্টর অ্যালেক্স ডেলাওয়্যায়ের সাইকোলজিক্যাল অভিজ্ঞতা/দক্ষতার প্রয়োজন পড়লো তার। মাইলো আর ডক্টর দু’জনে মিলে যা উদ্ঘাটন করলেন তা উঁচু তলার সমাজের কদর্য একটি দিক। কিন্তু তারা জানে না এটা করতে গিয়ে নিজেদের মৃত্যুফাঁদেই পা দিয়ে ফেলেছেন। সাইকোলজি থৃলারের মাস্টার জোনাথান কেলারম্যানের অসাধারণ একটি প্রয়াস ডিসেপশন।
রিক রিওরড্যানের থার্টি নাইন ক্লুজ সিরিজের প্রথম বই এটি। পাজল আর ধাধার অসাধারণ একটি অ্যাডেভঞ্চার। শুধু শিশু-কিশোরদেরই নয়, বরং সব বয়সী পাঠকের এটি ভাল লাগবে।
ছ’টা কাঠবিড়ালি… গ্রাফিতির মতো, বড়সড় এক রক্তলাল পে্টাকল… একটা হাইপোডার্মিক সিরিঞ্জ… ওল্টানো ক্রুশ… গুলি ভরা পিস্তল… মৃত এক তরুণীকে ঘিরে জনা কয়েক আলখেল্লাধারী… জানেন, কী অর্থ এসবের? জবাবটা জানা আছে বলেই রুখে দাঁড়াল তাহিতি অন্য ভুবনের প্রতিনিধি ওই আত্মা মাদকের বিরুদ্ধে, সঙ্গী হলো টনি ডায়েস আর পিটার পারকার। কিন্তু মিস গ্রেভ? একাকী ও মোকাবেলা করবে কী করে অপার্থিব আতঙ্কটার?
দু’ডজন প্রকাশিত অপ্রকাশিত অতিপ্রাকৃত কাহিনী নিয়ে আমাদের এবারের নৈবেদ্য-শব্যাত্রা। সুলেখিকা নাশমান শরীফ আবারও আপনার সামনে উন্মোচন করছেন রোমাঞ্চ, শিহরন, অলৌকিক আর ভয়াল জগতের দুয়ার। সাবধান, পাঠক, এ জগতে ঢোকা সহজ, কিন্তু বেরনো কঠিন। আপনাকে স্বাগতম। আপনি তৈরি তো?
The stories featured in this book display Holmes’s detective skills, his ability to solve difficult cases quickly, his knack for using logical reasoning and forensic science, and his talent at disguising himself. And not too far behind is Dr. Watson, Holmes’s ever so wise and loyal partner, who religiously pens down all their adventures. This collection contains four novels and fifty six short stories. The titles of the four novels are A Study In Scarlet, The Hound of the Baskervilles, The Sign of The Four, and The Valley of Fear. Some of the titles of the short stories included in the book are The Adventures of Sherlock Holmes, The Return of Sherlock Holmes, The Memoirs of Sherlock Holmes, His Last Bow, and The Case-Book of Sherlock Holmes. Many of the stories featured in The Complete Sherlock Holmes: All 4 Novels And 56 Short Stories were turned into Hollywood movies. The movie titled Sherlock Holmes, starring Robert Downey Jr. and Jude Law, was released in 2009. It was nominated for two Academy Awards. In 2011, A Game of Shadows was released featuring the same Hollywood actors.
“রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেন নি” বইটির ফ্ল্যাপের কথা : মফশ্বল শহর সুন্দরপুর ছবির মতোই সুন্দর। প্রকৃতির শোভা ছাড়া উল্লেখযোগ্য কিছু নেই বললেই চলে কিন্তু সবাই জানে রবীন্দ্র এখানে কখনও খেতে আসেন নি! কেন আসেন নি তারচেয়েও বড় কথা কেন অনেকেই সেখানে ছুটে আসে! এক আগন্তুক এসে হাজির হলো সেই সুন্দরপুরে। তার গতিবিধি অস্পষ্ট আর রহস্যময়। সে যেটা জানতে চায় সেটা ওখানকার খুব কম লোকেই জানে। আর যখন সেটা জানা গেলো তখন বেরিয়ে এলো রোমহর্ষক এক কাহিনী! পরিহাসের ব্যাপার হলো সেই রোমহর্ষক কাহিনী বলার মতো সুযোগ সত্যি কঠিন!
পুরনো মালের দোকান থেকে প্রাচীন এক ড্রাগনের মূর্তি কেনাটাই যেন কাল হলো আপটন ওয়েলসফোর্ডের জন্য। অশরীরী এক ডাক ভেসে আসছে ওটার মাঝ থেকে- ওকে টেনে নিয়ে যেতে চাইছে সুদূর ট্রানসিলভ্যানিয়ায়… বোর্গো গিরিপথের পাশে এক দুর্গম দুর্গ হাজার চেষ্টা করেও এড়ানো গেল না সে-আহ্বান, রূপসী এক তরুণীকে বাঁচাবার জন্য ওকে বেরোতেই হলো রূদ্ধশ্বাস অভিযানে। কিন্তু কী দেখবে আপটন ওখানে গিয়ে? ড্রাকুলার প্রতিহিংসা থেকে কীভাবেই বা বাঁচাবে মেয়েটিকে? পিটার ট্রিমেনের কলম থেকে আরেকটি ড্রাকুলা-কাহিনী ভয়াল আতঙ্কের এক নতুন অধ্যায়।
ওখানে কে? অনীশ দাস অপুর হরর কাহিনী আপনি পছন্দ করেন। কারণ, তাঁর প্রতিটি গল্পে থাকে চমক-শিহরন-রোমাঞ্চ। আপনি জানেন, অনীশ দাস অপুর হরর কাহিনী নিয়ে বসা মানে দু’ থেকে আড়াই ঘণ্টা উত্তেজনা ও আতঙ্কের রাজ্যে পরিভ্রমণ। চলুন, লেখকের সঙ্গে ভয়ের জগতে ঘুরে আসি একপাক। পিশাচী পিশাচী কেন পড়বেন? কারণ আপনি ভয় পেতে পছন্দ করেন এবং জানেন পিশাচী আপনাকে ভয় ও আতঙ্কের চূড়ান্ত সীমায় নিয়ে যাবে, যেখান থেকে হয়তো ফিরে আসতে চাইবেন না। চলুন, দেখি, সম্পাদক এবার আপনার জন্য কেমন ভয়ের ডালি সাজিয়েছেন!
"মধ্যরাতের আতঙ্ক ও দানব" বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ মধ্যরাতের আতঙ্ক মারিয়া এবং দীপ যখন ওদের জীবনের দুঃস্বপ্নকে হার মানানাে কাহিনিটি বলছিল, বারবারই ভয় আর আতঙ্কে শিউরে উঠছিল। যখন বললাম ওদের এ বিভীষিকাময় অভিজ্ঞতা নিয়ে আমি মধ্যরাতের আতঙ্ক নামে একটি উপন্যাস লিখব, দু’জনেই মানা করেছিল। বলেছিল ওদের এ গল্প নাকি কেউ বিশ্বাস করবে না। কিন্তু আমি করেছি। কারণ আমি ভূত-প্রেত-ভ্যাম্পায়ারে বিশ্বাস করি বলেই এসব নিয়ে লেখালেখি করি। আমার গল্প আমি বললাম। এখন বিশ্বাস করা না করা আপনাদের অভিরুচি! দানব গুলি ভরা শটগান নিয়ে পার্টিতে হাজির হলাে জেনি বার্টন। চোখের পলকে দু’জনকে উড়িয়ে দিল সে। আরও মানুষ হত্যা করতে চাইছিল জেনি, কিন্তু তাকে থামাল তার সবচেয়ে প্রিয় বান্ধবী পল্লবী কেয়া পিংকি ও পুলিশ। পরদিন পিংকি জেলে গিয়ে জেনির কাছে জানতে চাইল সে কেন অমন করল। জবাবে জেনি বলল, “ওরা আর মানুষ ছিল না।" পিংকি প্রথমে ভেবেছিল তার বান্ধবীর মাথা বােধহয় খারাপ হয়ে গেছে। কিন্তু সে যখন ঘটনার গভীরে প্রবেশ করল, অকল্পনীয় এক আতঙ্কের জগৎ উন্মােচিত হলাে তার সামনে।
মাথার চুল খাড়া হয়ে গেল তরুণের। চাঁদের আলোয় পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে। ওটাকে। মড়াটা। ধীরে ধীরে তারই দিকে এগিয়ে আসছে। অথচ একটু আগেও কফিনের ভিতরে শুয়ে ছিল। এখন উপায়? ইংল্যাণ্ডের হাইগেট গোরস্তানে উদয় হয় ভীতিকর এক আগন্তুক। ওখানে নিয়মিত মেলে শিয়াল-কুকুর এমনকী তরুণীদের রক্তশূন্য লাশ। এসব কি তবে ভ্যাম্পায়ারের কাজ? আইসল্যাণ্ডের এক পাদ্রীর বাড়িতে হানা দিচ্ছে ভয়ঙ্কর এক অশরীরী। কিন্তু শুধু তরুণ ম্যাগনাসই কেন দেখতে পায় তাকে? বন্ধুর বাড়ি বেড়াতে গেলেন এক লর্ড। রাতে হঠাৎই ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন সামনের বাগানে কাঁধে কফিন নিয়ে হাঁটছে এক লোক। লোকটার মুখের দিকে তাকিয়েই চমকে উঠলেন লর্ড। কেন? পাঠক, আমাদের এই চিরচেনা জগতের আড়ালে আছে অচেনা আরেক দুনিয়া। অন্য সেই ভুবনে আপনাকে স্বাগতম। এ তো কেবল কয়েকটি নমুনা পাবেন এমন ১৩০টির বেশি রোমাঞ্চকর কাহিনী। আর হ্যা, এগুলো কিন্তু গল্প নয়, সত্যি।
ট্যাবু তৌফির হাসান উর রাকিব সাইকিয়াট্রিস্ট ডা. নোরার চেম্বারে একটি অদ্ভুত সমস্যা নিয়ে হাজির হলো এক যুবক! নর্থ হাইওয়েতে পাওয়া লাশগুলোর সঙ্গে কী সম্পর্ক মিরান্ডা, লারা কিংবা পুরুষ এসকর্ট, জেফ কার্টারের? স্ত্রীকে রক্ষা করতে সত্যিই কি শেষতক পিশাচের মুখোমুখি হবে মানিক? দেবদূতের আদেশে সপ্ত পাহাড়ের পবিত্র গুহা থেকে কী নিয়ে ফিরবে রাজপুত্র কিকা? বুড়ো হিউগোর নির্দেশ অমান্য করে কীসের লোভে নিষিদ্ধ এলাকায় পা বাড়াল বেপরোয়া মিচেল? সত্যিই কি গোল্ড ক্রীকের তলায় বসবাস করে কিংবদন্তীর চিতাবাঘ, মিশিবিঝিউ? সাধনা রিয়াজুল আলম শাওন সঙ্কলনটিতে স্থান পেয়েছে একটি সম্পূর্ণ উপন্যাস, একটি উপন্যাসিকা এবং ছোট-বড় সাতটি গল্প। সুলেখক রিয়াজুল আলম শাওনের এই মৌলিক হরর সঙ্কলনটি আপনার মনের ভয়, অস্বস্তি, কাঁপুনি বাড়িয়ে দেবে বহুগুণে। কাহিনীর মধ্যে প্রবেশ করলে আপনিও এক ভয়ঙ্কর জালে জড়িয়ে পড়বেন। এই ভয়ের রাজ্য থেকে কারও মুক্তি নেই। কাজেই সাবধান!
কাজি মাহবুব হোসেন-এর আক্রোশ কাজী মায়মুর হোসেন-এর নিঠুর আলাস্কা +অদৃশ্য ঘাতক আক্রোশ/কাজি মাহবুব হোসেন: ‘অন্যান্য স্লোনরা আগেই টেনেসির পাহাড় ছেড়ে পশ্চিমে গিয়ে বসবাস করছে,’ বলল টিঙ্কার। ‘মনে হয় এবার তোার পালা আসছে।’ ‘হয়তো যেতেও পারি,’ জবাব দিল স্লোন। ‘পশ্চিমে যাওয়ার কথা আমিও ভেবেছি। এখানে পাহাড়ে সারাজীবন খেটে মরলেও উন্নতি করার কোন উপায় নেই।’ দেখা যাক, ভবিতব্য কী ঠিক করে রেখেছে ওর জন্যে। নিঠুর আলাস্কা/কাজী মায়মুর হোসেন: দুর্ধর্ষ গানম্যান কার্ল জন্সটন। সুন্দরী অভিনেত্রী জেন স্টোনের একটা কাজ নিয়ে গেল ও নিঠুর আলাস্কায়। বাধ্য হয়েই সঙ্গে জেন স্টোনকেও নিতে হলো। খুঁজে বের করতে হবে ডিউই লেন নামের এক লোককে। না পেলে প্রমাণ করতে হবে সে মারা গেছে। যার কাছেই ডিউই লেনের খোঁজ জানতে চাইল কার্ল, সে-ই মেরে ফেলতে চাইল ওকে। কে এই রহস্যময় ডিউই লেন? অদৃশ্য ঘাতক/ কাজী মায়মুর হোসেন: কাউণ্টিতে ঘুরে বেড়াচ্ছে ভয়ঙ্কর খুনী। কেউ চেনে না। সাতজনকে সন্দেহ করা হচ্ছে। এদের মধ্যেই আছে খুনী, কিন্তু কী করে চেনা যাবে? তদন্ত শুরু করল ডেপুটি শেরিফ। পিতৃহত্যার প্রতিশোধ নিতে অস্থায়ী ডেপুটির চাকরি নিল অ্যাডাম বেঞ্চলি।