×
Categories

Products tagged with 'batighor prokashoni'

View as Grid List
ফাইট ক্লাব (হার্ডকভার) - চাক পালানিউক, নাবিল মুহতাসিম (অনুবাদক)
ফাইট ক্লাব (হার্ডকভার) - চাক পালানিউক, নাবিল মুহতাসিম (অনুবাদক)

ফাইট ক্লাব (হার্ডকভার) - চাক পালানিউক, নাবিল মুহতাসিম (অনুবাদক)

BBG0022
"ফাইট ক্লাব" বইটিতে লেখা শেষের কথা: ‘ফাইট ক্লাবের প্রথম নিয়ম হচ্ছে ফাইট ক্লাব নিয়ে কোনাে কথা বলা যাবে না।, ফাইট ক্লাবের দ্বিতীয় নিয়ম হচ্ছে ফাইট ক্লাব নিয়ে কোনাে কথা বলা যাবে না! ফাইট ক্লাবের তৃতীয় নিয়ম হচ্ছে... চরম ইনসােমনিয়ায় আক্রান্ত এক অফিস ওয়ার্কারের সাথে জুটি বেঁধে এক সকল-কাজের-কাজী সাবান-প্রস্তুতকারক নেমে পড়ে রহস্যময় আন্ডারগ্রাউন্ড ফাইট ক্লাব গড়ায়, যা দাবানলের মত ছড়িয়ে পড়ে প্রতিটি শহরে। বেপরােয়া একদল ফ্যানাটিক গােটা পৃথিবীর ইতিহাস বদলানাের কাজে নেমে পড়ে এরপরই। এই উন্মত্ততা ঠেকানাের সামর্থ্য আছে শুধু একজনেরই-আর আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না, আমাদের নায়কের অমিত শক্তিধর শত্ৰুটি কে।
200.00৳
ফোরটি এইট আওয়ার্স (হার্ডকভার) - রবিন জামান খান
ফোরটি এইট আওয়ার্স (হার্ডকভার) - রবিন জামান খান

ফোরটি এইট আওয়ার্স (হার্ডকভার) - রবিন জামান খান

BBG0023
"ফোরটি এইট আওয়ার্স" বইটিতে লেখা শেষের কথা: পুলিশের সিনিয়র এএসপি মারুফের সাথে তুচ্ছ কারণে ঝগড়া হবার কিছুক্ষণ পরই খুন হয়ে যায় মিডিয়া ব্যক্তিত্ব জাকির আদনান। সমস্ত দোষ গিয়ে পড়ে মারুফের ওপর। ডিপার্টমেন্ট, মিডিয়া থেকে শুরু করে খােদ হােমমিনিস্টারও উঠে পড়ে লাগে তাকে খুনি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে। এমন পরিস্থিতিতে বড়কর্তা তাকে সাসপেন্ড না করে আটচল্লিশ ঘন্টার সময় বেঁধে দেয় খুনিকে খুজে বের করার জন্যে। তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে ডিপার্টমেন্টের এক জুনিয়র এবং একজন আইটি এক্সপার্ট। একাজ করার জন্য তাদের হাতে সময় আছে মাত্র আটচল্লিশ ঘণ্টা। অসম্ভব এই কাজটি করতে গিয়ে নতুন এক সত্যের মুখােমুখি হতে হলাে তাদেরকে। কি সেই সত্য জানতে হলে অপেক্ষা করতে হবে ফোরটিএইট আওয়ার্স শেষ হবার আগপর্যন্ত।
200.00৳
ডিসেপশন (হার্ডকভার) - জোনাথান কেলারম্যান, মেহেদী ইসলাম (অনুবাদক)
ডিসেপশন (হার্ডকভার) - জোনাথান কেলারম্যান, মেহেদী ইসলাম (অনুবাদক)

ডিসেপশন (হার্ডকভার) - জোনাথান কেলারম্যান, মেহেদী ইসলাম (অনুবাদক)

BBG0024
এলিস ফ্রিমান। তার লাশের পাশের কাছে পাওয়া গেলো একটি ডিভিডি। সেই ডিভিডি’তে রয়েছে মেয়েটির জীবনের অজানা কাহিনী। এই কেসের দায়িত্ব পেলো হোমিসাইডে ডিটেক্টিভ মাইলো। ডক্টর অ্যালেক্স ডেলাওয়্যায়ের সাইকোলজিক্যাল অভিজ্ঞতা/দক্ষতার প্রয়োজন পড়লো তার। মাইলো আর ডক্টর দু’জনে মিলে যা উদ্ঘাটন করলেন তা উঁচু তলার সমাজের কদর্য একটি দিক। কিন্তু তারা জানে না এটা করতে গিয়ে নিজেদের মৃত্যুফাঁদেই পা দিয়ে ফেলেছেন। সাইকোলজি থৃলারের মাস্টার জোনাথান কেলারম্যানের অসাধারণ একটি প্রয়াস ডিসেপশন।
280.00৳
যে হীরকখণ্ডে ঘুমিয়ে কুকুরদল (হার্ডকভার) - কিশোর পাশা ইমন
যে হীরকখণ্ডে ঘুমিয়ে কুকুরদল (হার্ডকভার) - কিশোর পাশা ইমন

যে হীরকখণ্ডে ঘুমিয়ে কুকুরদল (হার্ডকভার) - কিশোর পাশা ইমন

BBG0027
যে হীরকখণ্ডে ঘুমিয়ে কুকুরদল - সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলাের অন্ধকার জগতের চিত্রায়ন: মুহিব ভেবেছিলাে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হবে না। প্রেমিকা, পরিবার, বন্ধু এবং বান্ধবিদের নিয়ে উনিশ বছরের সুখি জীবন। প্রশাসনের দুর্নীতি আর অনিয়মের মধ্যেও জীবনটা মানিয়ে নিতে শুরু করেছিলাে যখন, ক্যাম্পাসের একটি খুন পাল্টে দিলাে সবকিছু। পরিবেশকে আরও জটিল করে তুলতেই যেন যােগ দিলেন একজন ক্যালটেক ফেরত শিক্ষক, ভদ্রলােকের বাম-হাতটা কনুইয়ের নিচ থেকে কাটা কেন? ছাত্রনেতারা রাজনীতির নামে কোন অন্ধকার জগতে পা বাড়িয়েছে? এই কেসে কমিউনিস্ট পাটির আগ্রহটা ঠিক কোথায়? পুলিশ এবং প্রশাসনের নীরবতার কারণ কি? আন্দোলনরত শিক্ষার্থিদের ক্ষোভের উৎপত্তিস্থল কোনটি? মুহিব জানে সে আর পিছিয়ে আসতে পারবে না। পড়াশােনা করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে -আসা ছেলেমেয়েগুলাে কোন পরিস্থিতিতে হাতে অস্ত্র তুলে নেয় টের পেলাে হাড়ে হাড়ে। যে হীরকখণ্ডে ঘুমিয়ে কুকুরদল সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলাের অন্ধকার জগতের চিত্রায়ন। কৌতুহলের কাছে সতকর্তার হার মেনে যাওয়া মানব-চরিত্রের সহজাত বৈশিষ্ট্য। এ এক হার মেনে নেওয়া উপাখ্যান। ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে সাধারণদের না পেরে ওঠার গল্প। তারুণ্যের শক্তি-আদর্শের লড়াই আর মতবাদের সংঘর্ষ। অধিকার আদায়ে বেপরােয়া চিরায়ত বাঙালি ছাত্রদের স্তবগান। সাধারণ এক ছাত্রের জীবন বিশ্ববিদ্যালয়ের আঁধারস্পর্শে ধীরে ধীরে পাল্টে যাওয়ার উপাখ্যান। এক মিথস্ক্রিয়ার পর মৃগতৃষায় যে কিশাের পাশা ইমনকে পেয়েছিল পাঠক, এবারও তাকে পাবে বৃহৎ কলেবরের যে হীরকখণ্ডে ঘুমিয়ে কুকুরদল উপন্যাসে।
450.00৳
কেউ কেউ কথা রাখে - মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন
কেউ কেউ কথা রাখে - মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন

কেউ কেউ কথা রাখে - মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন

BBG0032
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটে এক বছর পড়াশোনা করলেও পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। বিশ্বমানের অসংখ্য জনপ্রিয় থৃলার অনুবাদ করার পর অবশেষে তার পর পর আটটি মৌলিক থৃলার নেমেসিস, কন্ট্রাক্ট, নেক্সাস, কনফেশন, করাচি, জাল, ১৯৫২ এবং রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেন নি প্রকাশিত হলে বিপুল পাঠকপ্রিয়তা লাভ করে। সেই অনুপ্রেরণা থেকে বর্তমানে তিনি বেশ কয়েকটি মৌলিক থৃলার লেখার কাজ করে যাচ্ছেন। তার পরবর্তী গৃলার উপন্যাস নেক্সট, কজিতো, পেন্ডুলাম, দেওয়াল, পহেলা বৈশাখ, এলিভেটর, ঘুমি সানডে এবং ম্যাজিশিয়ান প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে অনুবাদ করলেও বিগত পাঁচ-ছয় বছর ধরে মূলত মৌলিক গল্পউপন্যাসই লিখে যাচ্ছি, যদিও পাঠক নিয়মিত তাগাদা দিয়ে থাকে অনুবাদের জন্য। তারা যে আমার অনুবাদের অভাব বোধ করে তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। তাই গত বছর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ভিন্নধর্মি কিছু অনুবাদ করবো। অনেক আগেই স্ক্যান্ডিনেভিয়ান আর স্প্যানিশ খৃলার অনুবাদ করেছি, অন্যকে দিয়ে করিয়েওছি। আমার নিজের কাছে গল্পের গভীরতা আর ভিন্নধর্মি কনটেক্সটের কারণে নন-ইংলিশ ক্রাইম-খৃলারগুলো বেশি ভালো লাগে। ছাত্রজীবন থেকে লাতিন আমেরিকার সাহিত্যের খোঁজ-খবর রাখলেও ওখানকার ক্রাইম-থ্রলারগুলো খুব একটা পড়া ছিলো না। কয়েক বছর আগে কিছু লাতিন ক্রাইম-থ্রলার পড়তে শুরু করি। এরই ধারাবাহিকতায় আর্জেন্টিনার জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক এদুয়ার্দো সাচেরির লা প্রেহু দে সুস ওহোস-এর (La pregunta de sus ojos) ইংরেজি অনুবাদটি পড়ে ফেলি। বইটি আমাকে ভীষণ মুগ্ধ করে। সিদ্ধান্ত নেই অনুবাদ করার জন্য, কিন্তু কাজ শুরু করতে গিয়ে বুঝতে পারলাম অভ্যাস খারাপ হয়ে গেছে-মৌলিক লিখতে লিখতে অনুবাদ করা ভুলে গেছি। মূল কাহিনী আর চরিত্রগুলো পাশ কাটিয়ে নিজের মতো করে লিখতে শুরু করে দিয়েছি! সম্ভবত এর কারণ, ঐ সময় আমার মাথায় সাচেরির গল্পটির মতোই একটি পিরিওডিক্যাল মার্ডার মিস্ট্রি ঘুরপাক খাচ্ছিলো। অন্যদিকে, মূল উপন্যাসের সময়কাল আর রাজনৈতিক আবহের সাথে আমাদের দেশের একটি সময়ের আশ্চর্য রকমের সাযুজ্যও খুঁজে পেয়েছিলাম।
450.00৳
নো ইজি ডে (হার্ডকভার) - মার্ক ওয়েন, কেভিন মোরার, মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন (অনুবাদক), রবিন জামান খান (অনুবাদক)
নো ইজি ডে (হার্ডকভার) - মার্ক ওয়েন, কেভিন মোরার, মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন (অনুবাদক), রবিন জামান খান (অনুবাদক)

নো ইজি ডে (হার্ডকভার) - মার্ক ওয়েন, কেভিন মোরার, মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন (অনুবাদক), রবিন জামান খান (অনুবাদক)

BBG0035
বর্তমান সময়ে সবচাইতে আলোচিত একটি বই নো ইজি ডে। সাবেক নেভি সিল কমান্ডো ম্যাট বিসোনেট (এই বইয়ের জন্য মাক ওয়েন ছদ্মনাম ব্যবহার করেছেন) সরাসরি অংশ নিয়েছিলেন ওসামা বিন লাদেনের কিলিং মিশনে। সেই অভিযানের একমাত্র নির্ভরযোগ্য বর্ণনার পাশাপাশি এই বইতে উঠে এসেছে আমেরিকান স্পেশাল ফোর্সের অভ্যন্তরের বিশদ চিত্র আর অসংখ্য মিলিটারি অপারেশনের নিখুঁত বিবরণ, সেইসাথে বিন লাদেনকে খুঁজেবের করার সত্যিকারের গল্প। পাঠক মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে এর আস্বাদ নেবেন।
220.00৳
Picture of Support | +8809613717171

Support | +8809613717171

24 Hours a Day, 7 Days a Week

Picture of Happy Return Policy

Happy Return Policy

All over Bangladesh

Picture of Worldwide Shipping

Worldwide Shipping

We Deliver Product All Over the World

Picture of Fastest Delivery

Fastest Delivery

Own Distribution Channel