আমেরিকান প্রেসিডেন্ট চলেছেন এয়ার বেস (রেসট্রিকটেড) যিরো নাইন পরিদর্শনে। কিন্তু মন বলছে ওখানে বিপদ হতে পারে। হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ জানিয়ে গোপনে মাসুদ রানার সহায়তা চেয়ে বসলেন তিনি। ওদিকে রানাকে বললেন বিসিআই চিফ: ওই বেসে রয়েছে। দুনিয়ার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বায়োলজিকাল এজেন্ট মহাচিনের তৈরি ডুমস্ ডে ভাইরাস। ‘যাও, রানা… তবে মনে রেখো, কাজটা অত্যন্ত কঠিন। সম্ভব হলে, ওই ভাইরাসের নমুনা ও অ্যান্টিডোট নিয়ে এসো।‘ চিফের নির্দেশে ওখানে চলেছে দুঃসাহসী মাসুদ রানা, সঙ্গে কয়েকজন দুর্ধর্ষ অফিসার ও সৈনিক- কিন্তু ওই এয়ার বেসে ঢুকেই ওরা টের পেল, ওখানে চলছে মস্ত ভজকট। চারপাশে একের পর এক ষড়যন্ত্র, নানা বাধা। তারপর শুরু হলো হামলা! বাঁচতে চাইলে লড়তে হবে। কিন্তু কীভাবে নিজেদেরকে রক্ষা করবে ওরা? ওই বেসে দুনিয়াসেরা পঞ্চাশজন এয়ার ফোর্স কমান্ডো খুঁজছে ওদেরকে খুন করার জন্য!
কুয়াশা,শহীদ ও কামাল। দেশে- বিদেশে অন্যায় অবিচারকে দমন করে সত্য ও সুন্দরের প্রতিষ্ঠা করাই এদের জীবনের ব্রত। এদের সঙ্গে পাঠকও অজানার পথে দুঃসাহসিক অভিযানে বেরিয়ে পড়তে পারবেন। উপভোগ করতে পারবেন রহস্য, রোমাঞ্চ ও বিপদের স্বাদ। শুধু ছোটরাই নয়, ছোট-বড় সবাই এ বই পড়ে প্রচুর আনন্দ লাভ করবেন। আজই সংগ্রহ করুন।
এক শতাব্দীপ্রাচীন শয়তানের আগমন ঘটেছে। কেঁপে উঠছে সবার অন্তরাত্মা।প্রত্যেকে বলাবলি করছে এসে গেছে আসল শয়তান। কবরে থাকা লাশ গায়েব হয়ে যাচ্ছে, জঙ্গলে শুরু হয়েছে ভ্যাম্পায়ারের আনাগোনা। প্রাকৃতিক দুর্যোগ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গেছে । মানুষজন শুরু করেছে আত্মার লেনদেন। জেগে উঠছে অ্যাজটেক মূর্তি, মানুষের কলজে চাই ওটার। বস্টনের গির্জায় এক মেয়ের লাশ পাওয়া গেল, ধারণা করা হচ্ছে মেয়েটা ভ্যাম্পায়ার। জিন্দালাশ মানুষের উপর হামলা চালালেও এড়িয়ে চলছে গির্জা। জ্যান্ত হয়ে উঠেছে পুতুল, খুনের নেশায় ঘরময় ছুটোছুটি শুরু করে দিয়েছে। শয়তান এখন সবখানে, এমন কী সে পিয়ানোর সুরে সুরে ঢুকে পড়েছে। কিন্তু কে হবে সেই শয়তাবের সাগরেদ? কী তার পরিচয়? কার হাতে প্রাণ হারাবে একের পর এক নিষ্পাপ মানুষ?
সিম্বলজিস্ট রর্বাট ল্যাংডন জ্ঞান ফিরে নিজেকে আবিষ্কার করে ফ্লোরেন্সে। তার কি হয়েছে, কি ঘটেছে কিছুই জানে না। স্মৃতিভ্রষ্ট ল্যাংডনরে মাথায় প্রতিধ্বনিত হতে থাকে একটি কথা : খুঁজলেই পাবে। তার জামার পকেটে পাওয়া যায় অদ্ভুত আর ভীতিকর একটি জিনিস। তার কোনো ধারণাই নেই কোত্থেকে এটা এলো। তারপরই ঘটতে থাকে একরে এক পর সহিংস ঘটনা। ঘটনাচক্রে তার সাথে জড়িয়ে পড়ে অদ্ভুত এক মেয়ে। তারা দুজন জীবন বাঁচাতে পালিয়ে বেড়ায়, সইে সঙ্গে রহস্যের সমাধান করতে থাকে একটু একটু করে। অবশেষে আসল সত্যটি জানতে পারলওে বড্ড দেরি হয়ে যায়। শুধু তাদের জীবনই নয়, পুরো মানবজাতি মারাত্মক এক হুমকির মুখে পড়ে গেছে। দ্য দা ভিঞ্চি কোড-এর পর পাঠকরে সামনে আবারো উপস্থিত হয়েছে জনপ্রিয় চরিত্র রর্বাট ল্যাংডন। ড্যান ব্রাউনের ইনর্ফানো পাঠককে আরো একবার জড়িয়ে ফেলবে কোড, সিম্বল, ইতিহাস আর গোলকধাঁধাতুল্য ষড়যন্ত্রের জালে।
একজোড়া চোখ খোঁজে আরেক জোড়া চোখকে" বইটিতে লেখা শেষের কথা: মফস্বলের বস্তিতে গা ঢাকা দেয়া লেখক মােহাম্মদ আসগর আলী চায়ের দোকানে এক অদ্ভুত গল্প শােনেন। সেই গল্পের সুলুক-সন্ধানে মােটর-পার্টস দোকানি সাচ্চুকে নিয়ে পরাবাস্তব এক অভিযানে নেমে পড়েন তিনি। তার অভিযাত্রায় আরাে সঙ্গি হন ইউনিভার্সিটি’র লেকচারার রেহমান সিদ্দিক ও তার রগচটা বােন ফারহানা। তারা কী পারবে আদ্রত এ গল্পের সফ যবনিকা টানতে? পরাবাস্তবতা কী বাস্তবে এসে মিশবে? নাকি ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে সব? এ কাহিনী জনপ্রিয় লেখক মােহাম্মদ আসগর আলীর, এ কাহিনী বনশ্রী’র মক্ষীরাণী অ্যালিসের, এ কাহিনী সাইবেরিয়ার ললনা নাতাশা’র, এ কাহিনী খোঁড়া ক্রিমিনােলজিস্ট রেহমান সিদ্দিকের-সর্বোপরি এ কাহিনী ত্রীতের! ত্ৰীৎ! যারা ছিল, যারা আছে, যারা থাকবে... এক রাতে ব্রিগুদা গ্রামে জুডিথ ডারহাম অদ্ভুত এক স্বপ্ন দেখে। প্রথম প্রথম কেউ পাত্তা দেয়নি। স্বপ্ন তাে অনেকেই দেখে, তাতে অত পাত্তা দেয়ার কী আছে! কিন্তু বিগুদার সবাই যখন ঐ একই স্বপ্ন দেখা শুরু করে তখন সবার টনক নড়ে। তারপর এক ভয়াল রাতে গ্রামটি তছনছ হয়ে যায়, পড়ে থাকে স্রেফ ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন কিছু দেহ। গ্রামের একমাত্র গির্জায় কে জানি এক জোড়া চোখের ছবি এঁকে রেখেছে। নিচে লেখা-পীংক্রী রীট্রিক্রা ক্রেয়ীৎ স্পাক্রা লিক্রিৎ...।
সেই ভয়ংকর রাত অনীশ দাস অপু এ বইতে আপনি গা ছমছমে ভৌতিক কিছু গল্পের সঙ্গে পাচ্ছেন সম্পূর্ণ একটি পিশাচ-উপন্যাস। সেই সাথে চমকে ওঠার মত দু’টি হরর সায়েন্স-ফিকশন এবং একটি রোমাঞ্চ-গল্পও থাকছে। হরর- প্রিয় পাঠকদের শিহরিত করে তোলার কোনও অনুষঙ্গই বাদ পড়েনি বইটিতে জ্যান্ত মমি তারক রায় কল্পনা করুন, একগুচ্ছ ভয়ংকর গল্প যেগুলো সদা খোঁড়া কবরের মতই রহস্যময়। এত ভয়ানক যে মধ্যরাতে বাতাসে ঝরে পড়া পাতার মত ছড়িয়ে দেয় স্বপ্নকে। এতই আতংকের যে রক্তকে বরফের মত জমিয়ে দেয়। এতটাই রোমহর্ষক যে নিজেই ভয় পায় স্বয়ং শয়তান। কল্পনা করুন। এবার বইটি খুলে পড়তে বসুন দেখি।