দ্য দা ভিঞ্চি কোড - জ্ঞানগর্ভ ডিটেকটিভ থ্রিলার এবং হলি গ্র্যাইল আর খ্রিস্টধর্মের ইতিহাসে মেরি ম্যাডালিনের অবস্থান: দু’হাজার বছরের পুরনো সত্যকে চিরতরে নির্মূল করার জন্যে একই দিনে চারজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়। সত্যটি জনাজানি হয়ে গেলে হাজার বছরের ইতিহাস লিখতে হবে নতুন ক’রে। সত্যটি লালন ক’রে আসছে একটি গুপ্ত সংঘ-সেই গুপ্ত সংঘের সদস্য ছিলেন আইজ্যাক নিউটন, ভিক্টর হুগো, বত্তিচেল্লি আর লিওনার্দো দা ভিঞ্চির মতো ব্যক্তি। ওদিকে উগ্র ক্যাথলিক সংগঠন ওপাস দাই সেই সত্যকে চিরতরে নির্মূল করার আগেই গুপ্তসংঘের গ্র্যান্ডমাস্টার তার ঘনিষ্ঠ একজনের কাছে হস্তান্তর ক’রে দেয় আর ঘটনাচক্রে এরকম একটি মারাত্মক মিশনে জড়িয়ে পড়ে হারভার্ডের সিম্বোলজিস্টের এক প্রফেসর। পাঠকের মনোজগত নাড়িয়ে দেবার ক্ষমতা রাখে বইটি।
আমাজনিয়া - অত্যাধুনিক বিজ্ঞান আর প্রাচীন ধর্মীয় মিথের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে কাহিনী: একাধিক বেস্টসেলার অ্যাকশন অ্যাডভেঞ্চার থুলারের লেখক জেমস রোলিন্সের জন্ম ১৯৬১ সালে আমেরিকার শিকাগোতে। ইউনিভার্সিটি অব মিশৌরি থেকে ভেটেনারি মেডিসিনের উপর পড়াশুনা করলেও পরবর্তীতে পূর্ণাঙ্গ লেখক হবার জন্যে ত্যাগ করেন সেই পেশা।। ছোটোবেলা থেকেই বই আর অ্যাডভেঞ্চার। লেখার প্রতি দারুণ আগ্রহী রোলিন্স ফারাও। রাজা তুতেন খামেনের কবর আবিষ্কারক। হাওয়ার্ড কার্টারের জীবনকাহিনী থেকে। অনুপ্রাণিত হয়ে শুরু করেন লেখালেখি। কেভ ডাইভিং এবং স্কুভা ডাইভিঙের উপর একাধিক ডিগ্রিধারী এবং অভিজ্ঞ রোলিন্স ব্যক্তিগত জীবনে একজন অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষ। তার প্রায় প্রতিটি রচনাতেই দেখা যায় অ্যাডভেঞ্চারের ছাপ। তার জনপ্রিয় লেখাগুলোর মধ্যে আমাজোনিয়া, এক্সকেভেশান, আইস হান্ট, সাবটেরেনিয়ান, ডিপ ফ্যাদম এবং স্যান্ডস্টর্ম অন্যতম। এছাড়াও লিখেছেন ইন্ডিয়ানা জোন্সের চতুর্থ সিনেমার। কাহিনী ইন্ডিয়ানা জোন্স দ্য কিংডম অব ক্রিস্টাল স্কাল। ম্যাপ অব বোনস বইটি তার সিগমা ফোর্স সিরিজের দ্বিতীয় বই। আমেরিকাসহ সারাবিশ্বে। ব্যাপক জনপ্রিয় এই সিরিজটির একাধিক বই বেস্টসেলার স্বীকৃতিপ্রাপ্ত। অ্যাকশন, অ্যাডভেঞ্চার, অত্যাধুনিক বিজ্ঞান আর প্রাচীন। ধর্মীয় মিথের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে এই সিরিজের বেশিরভাগ কাহিনী। জেমস রোলিন্স বর্তমানে আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাস করছেন।
“নেমেসিস”বইয়ের ফ্ল্যাপে লিখা কথা: দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় লেখক পক্ষাঘাতগ্রস্ত অবস্থায় মারা গেলেন নিজের অ্যাপার্টমেন্টে। সিটি হোমিসাইড ইনভেস্টিগেটর জেফরি বেগ বিস্ময়কর দ্রুততায় ধরে ফেললো সম্ভাব্য খুনিকে। সন্দেহের তীর গিয়ে পড়লো লেখকের যুবতী স্ত্রীর ওপর। ওদিকে মৃত্যুর পূর্বমুহূর্তে লেখকের আত্মজীবনী মেইল হয়ে গেলো অন্য একজনের কাছে। বেরিয়ে এলো নানান কাহিনী...তারপর ঘটনা মোড় নিতে থাকে ভিন্ন দিকে। শেষ পর্যন্ত জেফরি বেগ যা জানতে পারলো তা একেবারেই অপ্রত্যাশিত আর অচিন্তনীয়। মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন-এর আলোচিত এই উপন্যাসটি পাঠক মহলে দারুণ সাড়া ফেলে দিয়েছে।
"ঋভু" বইয়ের পিছনের কভারের লেখা: ঢাকায় পা রাখা মাত্রই অর্জুনের উপর আক্রমন, কেন? অর্জুন। ঢাকায় এসেছেই বা কী উদ্দেশ্যে! বান্দরবানের সীমান্তে সাকিব। আর অয়নের সাথে দেখা হলাে এক অদ্ভুত মানুষের, নাম শাহরিয়ার সুলতান, বিশ্বখ্যাত অ্যাডভেঞ্চারার। দিনের পর দিন ক্যাম্প করে কিছু একটা খুঁজে চলেছে মানুষটা, কী সেটা? দুজন। বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী পাহাড়ের তলার ল্যাবে গবেষণা করছেন কিছু - একটা নিয়ে, যার পেছনে আছে গােপন এক সংগঠন, পুরাে। পৃথিবীকে নিয়ন্ত্রন করতে চায় তারা। তেইশ’শ বছর আগে সম্রাট। অশােক শুরু করেছিলেন অতিমানবীয় এক গবেষণা, তার ফল কি পাবে আজকের পৃথিবী?
‘ থ্রি: ফরটিসিক্স এ. এম’ বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ আমেরিকান ঔপন্যাসিক নিক। পিরোগের জন্ম ১৯৮৪ সালে । পড়াশোনা করেছেন কলোরাডো। বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবসা প্রশাসনে । বেস্টসেলার ১১টি গৃলার উপন্যাসের রচয়িতা তিনি। আমাজনে প্রতিটি উপন্যাসই অন্যতম বেস্টসেলার হিসেবে স্বীকৃত। হেনরি বিনস তার সৃষ্ট ব্যতিক্রমি একটি চরিত্র। বর্তমানে তিনি আমেরিকার সান ডিয়েগোতে বসবাস করছেন।
দ্য লস্ট সিম্বল - উপন্যাসের আচার-অনুষ্ঠান, বৈজ্ঞানিক তথ্য, শিল্পকম এবং মনুমেন্ট বাস্তব এবং সত্য: দা ভিঞ্চি কোড-এর পরবর্তী সিকুয়েল দ্য লস্ট সিম্বল, সারা বিশ্বের সারা জাগানো লেখক ড্যান ব্রাউন, ব্রাউনীয় লেখনীতে যিনি বিশ্বের কাছে এনে দিয়েছেন তুমুল জনপ্রিয় বেস্টসেলার কিছু বই। সাধারণত বিভিন্ন গুপ্ত সংস্থার রহস্যময় ঘটনার সমাধান খুঁজতে গিয়েই গল্পের আবয় তৈরি হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার সাথে সাথেই টানা দু'সপ্তাহ নিউইয়র্ক টাইম বেস্ট সেলার (১ নম্বরে) এ ছিলো। বাংলা অনুবাদের দিক দিয়ে বেশ ভালো একটা অনুবাদ বই, লেখনীর ধারা অনুবাদক ঠিক মত রাখতে পেরেছেন। বইটিতে সিক্রেট সোসাইটি ফৃম্যাসন্দের হাজার হাজার বছর ধরে লুকায়িত রাখা সিক্রেটকে আবিষ্কার করা নিয়ে ঘটনা আবর্তিত হয়। বরাবরের মত মুল চরিত্র সিম্বলজিষ্ট রবার্ট ল্যাংডন, যার সাথে এবার যুক্ত হয়েছে নারী চরিত্র নোয়েটিক সায়েন্স এর গবেষক ক্যাথরিন সলোমন সাথে গুপ্ত সংস্থাটির মুল তাঁর ভাই পিটার সলোমন এবং বইটির সেরা চরিত্র ভিলেন জাগারি সলোমন (মালাখ)। লেখকের ভাষ্যমতে বইয়ে থাকা সকল প্রতিষ্ঠান, স্থান সব সত্য ফলে বইটির পড়ার আগ্রহ অনেক বেড়ে যাবে, সাথে সাসপেন্স বা টুইস্ট এর আছে বিশাল সংগ্রহ। আসলেই কি সেই লুকায়িত তথ্য কি উদ্ধার করা গিয়েছে? ভ্রাতৃসংঘটি কি আসলেই এখনো টিকে আছে? নোয়েটিক সায়েন্স কি আসলেই আমাদের কে আত্মার সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারবে? জানতে হলে এখনই পড়তে হবে বইটি।