রূপসী বন্দিনী প্রায় চল্লিশ বছর বয়সী এক প্রবীণ যোদ্ধাকে দায়িত্ব দিলেন ফ্রান্সের রানি: দোফিনির সুরক্ষিত দুর্গ কোন্দিয়াক থেকে উদ্ধার করে আনতে হবে রূপসী এক তরুণী বন্দিনীকে। মহাবিপদেই পড়েছে মসিয়ো গাখনাশ। একটা মেয়েকে উদ্ধার করে আনতে চলেছে ও ভয়ঙ্কর এক নিষ্ঠুর, লোভী মহিলার কবল থেকে; অপর একজন মহিলার আদেশে! ও যদি এখন সব গুবলেট করে ফেলে, দোষটা কী ওর? আ স্টাডি ইন স্কারলেট নির্জন, খালি একটা বাড়িতে পাওয়া গেল লাশ। চারপাশে ছড়ানো ফোঁটা ফোটা রক্ত, আর রক্তে লেখা অদ্ভুত একটা শব্দ ছাড়া আর কোনও সূত্র নেই। দিশেহারা স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড বাধ্য হলো দুঁদে এক গোয়েন্দার সাহায্য নিতে তার নাম শার্লক হোমস! বিশ্ববিখ্যাত এই গোয়েন্দাকে নিয়ে সার আর্থার কোনান ডয়েলের লেখা প্রথম উপন্যাস। ধরলে ছাড়ার উপায় নেই। অতীন্দ্রিয় উপাখ্যান কেনেথ এণ্ডারসনের জীবনের কয়েকটি রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার কাহিনি নিয়ে এই সংকলনগ্রন্থ। ‘নিঃসঙ্গ আততায়ী’ আর ‘বিষাক্ত থাবা’তে পাবেন চিরচেনা সেই দুর্ধর্ষ শিকারী এন্ডারসন। অতীন্দ্রিয় উপাখ্যান’ পরিচয় করিয়ে দেবে রহস্যময়, আধিভৌতিক এক জগতের সঙ্গে। ভিন্ন স্বাদের দুই কাহিনি ‘ভোগান্তি’ এবং ‘নারী শিকারী ও নিঃসন্দেহে আনন্দ দেবে বৈচিত্র্যপিয়াসী পাঠকমনকে।
সতেরো শতকের ফ্রান্স। চারদিকে বিপ্লবের ঘনঘটা। এমনই এক সময়ে বন্ধু হত্যার বিচার চাইতে গিয়ে মহাবিপদে পড়ে গেল গ্যাব্রিয়েল গ্রামের সাধারণ যুবক আন্দ্রে-লুই। ফেঁসে গেল রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে, হুলিয়া জারি করা হলো ওর নামে। ধরা পড়লেই ঝুলতে হবে ফাঁসিতে। পালাল আন্দ্রে-লুই। টের পেল, এ-অবস্থায় বেঁচে থাকার উপায় একটাই—ছদ্মপরিচয় নেয়া। আর তাই জন্ম নিল স্কারামুশ বিপ্লবী, বিদূষক, প্রেমিক, তলোয়ারবাজ… বহুরূপী এক মহানায়ক। হাতছানি দিয়ে ডাকছে ও আমাদের। চলুন, পাঠক, কালজয়ী এ-নায়কের সঙ্গী হয়ে চলে যাই ফরাসি বিপ্লবের উত্তাল দিনগুলোয়।
চলুন পাঠক, কিছু সময়ের জন্য গোয়েন্দা হয়ে যাই। কী ধরনের কেস চাই? খুন, চুরি-ডাকাতি, প্রতারণা, নাকি নিছক গুপ্তধন সন্ধানের রহস্য? আপনার জন্যে অপেক্ষা করছে ছ’টি জটিল, দুর্বোধ্য, মাথা-ঘোরানো রহস্য। সবই রয়েছে আমাদের হাতে। আর সেগুলো সমাধানের জন্যে আপনাকে সাহায্য করবে বিশ্বসেরা দুজন গোয়েন্দা – শার্লক হোমস ও মিস মার্পল। তা হলে আর দেরি কেন, চলুন, তাঁদের সঙ্গে ঢুঁ মেরে আসি অপরাধ জগতের আনাচে-কানাচে।