‘যে জীবন মরীচিকা’ বইটির ফ্ল্যাপের কথাঃ কালের ঘূর্ণাবর্তে সবকিছুর পালাবদল ঘটছে। পরিবর্তন আসছে জীবনের রূপ ও রঙে। সময়ের। পরিবর্তনের সাথে সাথে নতুন চিন্তা এসে গ্রাস করছে। পুরােনো চিন্তার জগৎ। এভাবেই চলছে। গ্রহণ-বর্জনের নিরন্তর চক্র। কালের এই চক্রে সবকিছুতে পরিবর্তনের ছোঁয়া। লাগলেও একমাত্র ইসলাম-ই চৌদ্দশত বছর ধরে। চিন্তা-চেতনা ও জ্ঞান বিকাশের অরিকত ও পবিপর্ণ ধারায় রয়েছে বিরাজমান। মানবজাতির জন্য নির্দেশিকা হিসেবে নাযিল হওয়া ইসলামের বাতাসমূহের রয়েছে সমসাময়িক ও আগামী জীবনের। উপযােগিতা। ইসলামের সুমহান সেই বার্তাগুলােই বিশ্বাসী মানুষষের দ্বারে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে। ‘সমকালীন প্রকাশনের পথচলা।
"তিনিই আমার প্রাণের নবি (সা.)" বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ তারা ছিল লাত-উজ্জার পূজারি। তাদের মন মরুদেশের রুক্ষতায় ভরপুর। অন্তরে কেবল ছলচাতুরী আর মিথ্যের বেসাতি। তারা সুর্যের প্রখর তাপের মতাে নির্দয়, নিঠুর। যত কালিমা, যত অমানিশ, পাপাচার—সব যখন। পরিণত হয়েছে তাদের নিত্যস্বভাবে, ঠক তখনই আগমন ঘটল এক নিস্পাপ মহামানবের। তিনি এলেন মেকিত্বে ডুবে থাকা সেই মুখ জাতিকে সত্যের পথ দেখাতে। তিনি এসেছেন মহানুভবতা, ভালােবাসা আর বিশ্বস্ততার প্রতীক হয়ে। তার শুভাগমন ঘটেছে মহান রবের পক্ষ থেকে এক আলাে-ঝলমলে বার্তা নিয়ে, যে আলােয় ভেসে যায় সমস্ত অনাচার, মুছে যায় সব মিথ্যে। উপাস্যের ঠুনকো অস্তিত্ব। তিনি জানেন ভালােবাসা ছড়িয়ে দিতে। তিনি জানেন সকলের মাঝে ভালােবাসার বীজ বুনে দিতে। তিনিই আমার নবি। তিনিই আমার প্রাণের নবি। সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।