Dhaka Comics is a Bangladeshi comic book house that was founded in 2013 by Mehedi Haque. Haque, with a group of young cartoonists and comic book artists, initiated the organization with an aim to publish comic books that can cater to Bangladeshi preferences and culture. Dhaka Comics believes that the youth of Bangladesh has in itself the capability and energy to produce excellent stories with standard graphics. They want to tell their own stories based on their own culture while maintaining the global visual taste. That the ambition of Dhaka Comics is not unrealistic is proven through the immense popularity the various titles of the house have already achieved. For the first time in Bangladesh, this comic book house is providing age-group rating based comics in different genres. Dhaka Comics has recently began to offer its content to global comic readers by translating the books into English and uploading the content via their own apps on line. It also expanded business to West Bengal Calcutta due to a popular demand by the Bengali speaking people of the region. Based in Dhaka, this publishing house dreams of spreading Bangladeshi comics in all corners of the world.
ছােট থাকতে আমরা সবাই কমিক্স পড়েছি। ছেলেমানুষী কার্টুন চরিত্র থেকে শুরু করে গুৰুতর চিরায়ত সাহিত্যর কমিক্স কিছুই বাকী ছিল না। মনে আছে জুল ভার্নের 2000 leagues under the sea এর কমিক্সটি যখন দেখেছিলাম তখন সেই চরিত্রগুলাে এবং সেই রহস্যময় সবকিছুই আমার সামনে একটা নুতন জগত খুলে দিয়েছিল। আমি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি তখন যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশে আমি খুব অর্থাভাবে ছিলাম, নিজের খরচ চালানাের জন্য পত্রিকায় কার্টুন এঁকেছি, সাথে সাথে কমিক স্ট্রিপ এঁকেছি। মহাকাশে মহাত্রাস নামে আমার একটা সায়েন্স ফিকশন আসলে আমার একটা কমিক স্ট্রিপের কাহিনী। অজিকাল সারা পৃথিবীতেই সাহিত্য এবং চিত্রশিল্পের এই সমম্বিত রূপটি একটি নূতন রূপ নিতে যাচ্ছে। এখন শুধু কম বয়সী শিশু কিশােরদের কাল-কমিক্স হয় না, রীতিমত ড় মানুষদের জন্যে প্রাফিক্স নডেল নামে এই নূতন মাধ্যমটি শিফড় গেড়ে বসতে গেছে। আমাদের বাংলাদেশেও তার আয়োজন রু হয়েছে। কিছু তরুণ শিল্পী আমার বুহান রুহান নামের সায়েন্স ফিকশনটিকে এই গ্রাফিক্স নভেল রূপ দিতে যাচ্ছে জেনে আমি খুব আগ্রহ নিয়ে সেটি দেখার জন্যে অপেক্ষা করছি। আমি তাদের সাফল্য কামনা করি।
ভূমিকা ছোট থাকতে আমরা সবাই কমিক্স পড়েছি। ছেলেমানুষী কার্টুন চরিত্র থেকে শুরু করে গুরুতর চিরায়ত সাহিত্যর কমিক্স কিছুই বাকী ছিল না। মনে আছে জুল ভার্নের 2000 leagues under the sea এর কমিক্সটি যখন দেখেছিলাম তখন সেই চরিত্রগুলো এবং সেই রহস্যময় জলযান সবকিছুই আমার সামনে নূতন জগত খুলে দিয়েছিল। আমি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি তখন যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে আমি খুব অর্থাভাবে ছিলাম,নিজের খরচ চালানোর জন্য পত্রিকায় কার্টুন এঁকেছি, সাথে সাথে কমিক স্ট্রিপ এঁকেছি। 'মহাকাশে মহাত্রাশ' নামে আমার একটা সায়েন্স ফিকশন আসলে আমার একটা কমিক স্ট্রিপের কাহিনী। আজকাল সারা পৃথিবীতে সাহিত্য এবং চিত্রশিল্পের এই সমন্বিত রূপটি একটি নূতন রূপ নিতে যাচ্ছে। এখন শুধু কমবয়সী শিশু কিশোরদের কার্টুন-কমিক্স হয় না, রীতিমত বড় মানুষের জন্য গ্রাফিক্স নভেল নামে এই নূতন মাধ্যমটি শিকড় গেড়ে বসতে শুরু করেছে। আমাদের বাংলাদেশেও তার আয়োজন শুরু হয়েছে। কিছু তরুণ শিল্পী আমার রুহান রুহান নামের সায়েন্স ফিকশনটিকে এই গ্রাফিক্স নভেলে রূপ দিতে যাচ্ছে জেনে আমি খুব আগ্রহ নিয়ে সেটি দেখার জন্য অপেক্ষা করছি। আমি তাদের সাফল্য কামনা করি। মুহম্মদ জাফর ইকবাল
উদ্ধারকারীদের পরিচয় পেয়ে হতভম্ব হয়ে গেছে ইব্রাহীম, তারা যা বলছে তা কি সত্যি? এদিকে তার নাম ব্যবহার করে এক জঙ্গী গোষ্ঠী যে একের পর এক সন্ত্রাসী কাজ চালিয়ে যাচ্ছে তা কিভাবে থামাবে সে? পুলিশ অফিসার শীলা ওদিকে মনেপ্রাণে চাইছেন আসল সত্য সামনে আসুক, সবাই জানুক কে আসলে অপরাধী। টান টান উত্তেজনা আর ঘটনার নতুন নতুন মোড় নিয়ে ইব্রাহীম সুপারহিরো সিরিজের এবারের পর্ব।
কাহিনি সংক্ষেপঃ বান্দরবানে আরেক সুপারহিরো জুমের সাথে এক বৌদ্ধ মন্দিরে আছে ইব্রাহীম, নিজের শক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করাটাই তার জন্য এখন অনেক বড় একটা চ্যলেঞ্জ, জানে যে সেটা না করতে পারলে আসলে তাঁর বেঁচে থাকারই মানে নেই, মানে নেই এইসব শক্তির, জুমের গুরুজীর দেয়া উপদেশে একাগ্র ধ্যানের মাধ্যমে কিছুটা বুঝতে পারে সে কী করতে হবে তাকে। আর সময় হতেই বেরিয়ে সে পড়ল নতুন নিয়ন্ত্রিত শক্তির দৌড় পরীক্ষা করতে। কিন্তু সামনে যে এরকম অদ্ভূত দিকে মোড় নিতে যাচ্ছে ঘটনা তা কি ও স্বপ্নেও ভেবেছিলো?
নীলিমা আর সাদিবের মাঝে খুব বন্ধুত্ব। তারা দুজনে মিলে যেটুকু খেলে তার চেয়ে বেশি তর্ক বিতর্ক করে, ঝগড়াঝাঁটি করে। তারপরেও তারা একজন ছাড়া আরেকজন থাকতে পারে না। তাদের দুজনের বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে এই কমিস ও ছবির গল্প।
প্লাস্টিক আর পলিথিন আবর্জনায় ভরে যাচ্ছে আমাদের চারপাশ, আমাদেরই ফেলা এইসব আবর্জনা থেকে ক্ষতি হচ্ছে চারপাশের। ধীরে ধীরে তা পরিণত হচ্ছে এক ভয়ানক দানবে। আমাদের পরের প্রজন্মকে সেই দানো থেকে কিভাবে রক্ষা করা যায় তা নিয়ে মজার একটা কমিক্স এই পলি দানোর কবলে। প্রজেক্ট টিকটালিকের রিংকি, প্লুটো ও নতুন ক্লাসমেট বুলির সাথে মিলে জমজমাট এক গল্প।
বড়লোক বাবার সুনিশ্চিত জীবন থেকে পালিয়ে নিজের মত কিছু করতে ঘর থেকে বেরিয়ে পড়ে রিশাদ নামের এক তরুন। ঘনকালো রাতে একা একা পালাবার সময় হঠাত অদ্ভূত এক আলো জ্বলে ওঠে পথে! তারপরে আর কিছু মনে নেই। জেগে উঠে হতভম্ব রিশাদ আবিষ্কার করে সে কোন অচেনা জায়গায় চলে এসেছে, কিছু বুঝে ওঠার আগেই তাকে আক্রমণ করে বসে অদ্ভূত কিছু, আতংকে ছুটতে ছুটতে রিশাদ ভাবতে থাকে আবার কখনো বেঁচে ফিরতে পারবে তার চেনা জগতে?
টাঙ্গাইলের এক মফস্বল এলাকায় হঠাত দূরারোগ্য চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব, সরকারী নির্দেশনায় ঘর ছেড়ে এলাকা খালি করে চলে যাচ্ছে অনেকেই, এর মাঝে কাহিনির নতুন মোড় পরিবির্তন হল যখন দুই সাধু এসে সবাইকে জানালেন ব্যাপারটা কোন সাধারণ চর্মরোগ না! এর পেছনে আছে আরো ভয়ানক কিছু।
রাঙ্গামাটির তবলছড়িতে বেড়ে ওঠা দুরন্ত কিশোর জুমো। দারুণ ভাব মামার সাথে। ছোটবেলা থেকেই মামা তার সবচেয়ে ভালো বন্ধু। একটু বড় হবার পরে মামা হঠাত সন্ন্যাসজীবন বেছে নিলেন। ধ্যান করা দেখে দেখে জুমোরও শখ হত মামার সাথে ধ্যানে বসতে। ভালই চলছিলো সব। এমন সময় একদিন হঠাতই সড়ক দূর্ঘটনায় মামা নিহত হলেন। আর সেই সময়েই জুমো আবিষ্কার করল এক অবিশ্বাস্য ঘটনা। তাহলে কি মামার সাথে করা সেই ধ্যান কাজে লেগেছিলো? আর হঠাত উদয় হওয়া 'সুলো' নামের এই লোকটাই বা কী বলছে? তিন খণ্ডে সমাপ্য মৌলিক এক গল্পে দারুণ করে বলা সব্যসাচী চাকমার কমিক্স 'জুম' এর প্রথম পর্ব।
গুন্ডা আর পান্ডা, গুন্ডা তো গুণ্ডা-ই, আর পান্ডা সেও আসলে একেবারে আসল পান্ডা! ডাইরেক্ট ফ্রম চিড়িয়াখানা। আমাদের চেনা শহরের অলি গলিতে ঘুরে বেড়ানো একেবারেই আক্কেল গুড়ুম জুটি। তাদের সাথে ঘুরে দেখুন না চেনা শহরটাকে আবার নতুন করে, মজাই লাগবে আশা করি।
পৃথিবীতে আবির্ভাব ঘটছে নতুন নতুন রোগের, পাশাপাশি পাল্টে যাচ্ছে অনেক চেনা রোগের লক্ষণ আর উপসর্গ। ব্যাকটেরিয়া সৃষ্ট সাধারণ রোগগুলোও ধীরে ধীরে হয়ে উঠছে মরণঘাতী। ব্যাকটেরিয়ারা এন্টিবায়োটিকের ধরন বুঝে নিজেদের রূপ পাল্টে ফেলছে, পরিণত হচ্ছে ‘সুপারবাগ' এ, রোগ প্রতিরোধ করতে পারছে না এন্টিবায়োটিকও! কিন্তু কেন? আর কী করে মোকাবেলা করা যাবে এই সুপারবাগদের? জানতে হলে পড়তে হবে প্রজেক্ট টিকটালিকের নতুন বিজ্ঞান কমিক্স ‘মিশন সুপারবাগ'!!
‘পিশাচ কাহিনি-১' বইয়ের সংক্ষেপ: টাঙ্গাইলের কাঞ্চনপুর গ্রাম। হঠাতই সেখানে অদ্ভুত এক চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিলো। দেখতে দেখতে সেটা মহামারীর দিকে চলে যাচ্ছে দেখে আতঙ্কে এলাকা ছাড়া শুরু করলো সবাই। সরকারী কর্মকর্তা আজফার সাহেব তাঁর দুই সন্তান সহ ঢাকায় তাঁর স্ত্রীর কাছে রওনা দিতে যাচ্ছেন এমনি সময় বাসায় এসে উপস্থিত সেই কাঞ্চনপুর নিবাসী এক দুর্সম্পর্কের ভাই। তাঁর ছেলের নাকি কী অসুখ। ওদিকে ঢাকা ছেড়ে যাবার পথে পরদিন থেকে শুরু হল একের পর এক বিপত্তি। হঠাতই অদ্ভূত বেশের এক রহস্যময় সন্ন্যাসীকে দেখা গেল আশেপাশে। শহর ছাড়ার ঠিক আগে নামল দারুণ ঝড়। ভেঙে পড়ল সেতু, সবাই আটকা- ওদিকে পোড়ো জঙ্গলের যাকে বলে 'শয়তানের থান' সেদিক থেকে অদ্ভূত গোঙ্গানির আওয়াজ আসছে, তবে কি ফকির বাড়ির সেই গল্পটাই সত্যি? পিশাচ জেগে উঠছে সাতশো বছর পর? পিশাচ কাহিনী, হরর ট্রিলজির প্রথম বই।
টাঙ্গাইলের ঘটনার পর ঢাকায় চলে এসেছে আদিবাদের পরিবার। বিভীষিকার সেই স্মৃতি ভুলে আবার স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা করছে তারা। এমন সময় হঠাত এক অদ্ভূত ফোন আসে আদিবার কাছে। অজানা লকটা যা বললো তাতে সাড়া দেবে কি দেবে না ভাবতে ভাবতেই হঠাৎ নিজেকে আবিষ্কার করে নতুন এক ঘটনার একেবারে মাঝখানে। নিয়তি কি আবার আদিবাকে টেনে নিচ্ছে সেই একই প্রহেলিকায়? মিরপুরের মাটিকাটা এলাকায় পাওয়া কাটা মাথার সাথে কী সম্পর্ক মহাডামর ক্বাল এর?