দুর্জয়ের চতুর্দশ সংখ্যা, বান্তং মাজলান আর দুর্জয় এখন একই শহরে, ওদিকে বিল্পব আচমকাই সমূর্ন অপ্রত্যাশিত এক পরিস্থিতে নিজেই আটকা পড়ে গেছে। নীহারিকা তার সংসারী রুপের মধ্য থেকে আবার নতুন করে পেশাদারি সাহায্য করতে চাইছে দুর্জয়কে। পুলিশ অফিসার এমদাদ আটকে আছেন জীবনের এক জটিল টানাপোড়েনে, নিজের শিশুকন্যা আর বনাম গোটা দেশ সামনে এসে দাঁড়িয়েছে তাঁর। দুর্জয় কি পারবে সেই জটিল পরিস্থিতি থেকে তাকে বাঁচাতে? সে কি পারবে শেষমেশ বিপ্লবের মুখোমুখি হতে?
বিপ্লব এখন নিজেই ক্রাইম লর্ড, জেঁকে বসেছে সে সব সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে। তাকে শায়েস্তা করতে ধীরে ধীরে জাল পাতছে কবির মনসুর ওরফে দুর্জয়। তারই অংশ হিসেবে একদল বড়লকের বখে যাওয়া ছেলেদের পিছু করে সে ঢুকলো একটা শপইং মলের ফুড কোর্টে। সব ঠিকঠাক মতই এগোচ্ছিলো হঠাৎ আশ্চর্য একোটা ঘটনা দুর্জয়ের এতদিনের সব ধারনা ওলটপালট করে দিল। এই প্রথম বসে বসে দেখা ছাড়া খুব বেশি কিছু করতে পারলো না সিরিজের নায়ক। কেন? জানতে হলে চলে আসুন বাংলাদেশের জনপ্রিয়তম ক্রাইম ফিকশন কমিক্স দুর্জয়ের ইউনিভার্সে।