সেই ভয়ংকর রাত অনীশ দাস অপু এ বইতে আপনি গা ছমছমে ভৌতিক কিছু গল্পের সঙ্গে পাচ্ছেন সম্পূর্ণ একটি পিশাচ-উপন্যাস। সেই সাথে চমকে ওঠার মত দু’টি হরর সায়েন্স-ফিকশন এবং একটি রোমাঞ্চ-গল্পও থাকছে। হরর- প্রিয় পাঠকদের শিহরিত করে তোলার কোনও অনুষঙ্গই বাদ পড়েনি বইটিতে জ্যান্ত মমি তারক রায় কল্পনা করুন, একগুচ্ছ ভয়ংকর গল্প যেগুলো সদা খোঁড়া কবরের মতই রহস্যময়। এত ভয়ানক যে মধ্যরাতে বাতাসে ঝরে পড়া পাতার মত ছড়িয়ে দেয় স্বপ্নকে। এতই আতংকের যে রক্তকে বরফের মত জমিয়ে দেয়। এতটাই রোমহর্ষক যে নিজেই ভয় পায় স্বয়ং শয়তান। কল্পনা করুন। এবার বইটি খুলে পড়তে বসুন দেখি।
অপদেবতার হিংস্রতা বা অশরীরীর জান্তব চিঙ্কার যখন কণ্ঠস্বর রুদ্ধ করে, মৃত্যুর জন্য যখন শুরু হয় ভয়ঙ্কর এক অপেক্ষা, যখন রক্ত ঝরে, আঁধারের জগৎ থেকে আসে তীব্র আঘাত; তখন দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে দাঁড়ায় কেউ-কেউ। আর্তনাদের স্বর থামলেও, থেকে যায় আতঙ্ক, আঘাতের চিহ্ন। এই মৌলিক হরর সঙ্কলনে ১টি উপন্যাস, ৩টি উপন্যাসিকা আর ৮টি ছোট গল্পে সুলেখক রিয়াজুল আলম শাওন বলেছেন অন্য জগতের কিছু গা শিউরে ওঠা ভয়ঙ্কর গল্প। প্রিয় পাঠক, অভিশপ্ত কিছুর মুখোমুখি হতে প্রস্তুতি নিন, শ্বাস আটকে রাখুন, আর খুব সাবধানে প্রবেশ করুন দুঃস্বপ্নের কালে।
ওয়্যারউলফ ক্যালিফোর্নিয়ার ড্রাগো গ্রাম থেকে পালিয়ে আসার পর তিন বছর কেটে গেছে। সুহিতা সুলতানা ও সাগর চৌধুরী ভেবেছিল আগুনে গড়ে ড্রাগের সব কটা নরকের পিশাচ মারা গেছে। কিন্তু ওরা জানে না বেঁচে আছে দুজনবুকে প্রতিহিংসার জ্বালা আর প্রতিশোধের আগুন নিয়ে। সুহিতা তিন বছর আগের ভয়ঙ্কর স্মৃতি যখন ভুলতে বসেছে এমন সময় দুঃস্বপ্নের মত সেই পৈশাচিক ইঙ্গিতগুলো আবার শুরু হলো। মেক্সিকোর পাহাড়ে শেষ লড়াইয়ে সুহিতা ও সাগর আবার মুখোমুখি হলো ভয়ঙ্কর দুই ওয়্যারউলফের! কিংবদন্তীর প্রেত সুন্দরী মেয়েটির ঘাড়ের টিউমারটি আপাত দৃষ্টিতে ক্ষতিকুর কিছু মনে হচ্ছিল না । কিন্তু ওটা যখন দ্রুত বেড়ে চলল, সিদ্ধান্ত নেয়া হলো অপারেশন করে ফেলে দেয়া হবে টিউমার। এমন সময় ওটা নড়াচড়া শুরু করে দিল…তারপর এ টিউমারকে ঘিরে ঘটতে শুরু করল অকল্পনীয় এবং ভয়ঙ্কর সব ঘটনা কারণ সাধারণ টিউমার ওটা নয়, ওর মধ্যে জন্ম নিতে চলেছে কিংবদন্তীর প্রত–ম্যানিটু। ম্যানিটুর ব্ল্যাক ম্যাজিক আর আমাদের বিজ্ঞানের মধ্যে শুরু হয়ে গেল মরণপণ লড়াই,..এমন রুদ্ধশ্বাস পিশাচ কাহিনি আপনি কখনও পড়েছেন কিনা সন্দেহ।
বিজ্ঞানী তৃণা মৃন্ময়ীর বয়ফ্রেণ্ডের অন্তর্ধান-রহস্য উদ্ঘাটনে কেঁচো খুঁড়তে বেরিয়ে এল কালকেউটে। বিভিন্ন শহরের কিছু লোক হঠাৎই উন্মাদ হয়ে বীভৎস খুনখারাবি শুরু করে দিল। কেউ জানেনা, কোন ভয়ানক দুর্যোগ ঘনিয়ে আসছে লাখ লাখ মানুষের ভাগ্যে। ভয়-আতঙ্ক আর ত্রাসের থাবা থেকে আপনার-আমার কারোরই কি রেহাই নেই?
এই যে, আপনি ভূত-প্রেত-পিশাচে বিশ্বাস করেন? তা হলে এ বইটি আপনার জন্য। আর আপনি? অশরীরী বিষয়ে বিশ্বাস নেই বুঝি? তা হলেও এ বইটি আপনার জন্য। কারণ…কারণটি গল্পগুলো পড়লেই বুঝতে পারবেন । তবে ভূতে বিশ্বাস করুন বা না-ই করুন, দয়া করে মধ্যরাতে, একাকী ঘরে বইটি পড়ার দুঃসাহস দেখাবেন না। আমার সাবধানবাণী কানে তুললেন না তো? বেশ, এবারে দেখুন কী হয়…
ধূসর আতঙ্ক অনীশ দাস অপু সম্পাদিত এক ডজন গল্প নিয়ে প্রকাশিত হলো এবারের হরর সংকলন। এ বই শুধু তাঁদের জন্য যাঁরা ভয় পেতে ভালবাসেন। গ্যারান্টি-বিচিত্র এবং ভিন্ন স্বাদের গল্পগুলো পড়ার সময় ভয়-আতঙ্ক আর বিস্ময় আপনাকে ঘিরে থাকবে। ভ্যাম্পায়ার সম্পাদক প্রায় সম্পূর্ণ মৌলিক একটি পিশাচ কাহিনী সংকলন উপহার দিচ্ছেন পাঠকদেরকে। দেশি পটভূমিকায় রচিত গল্পগুলো আপনার ভাল লাগবেই! উত্তেজনা, ভয় আর শঙ্কা এমনভাবে আঁকড়ে ধরে থাকবে বই শেষ না করে উঠতেই পারবেন না!!
রহস্যের মানে কী? কী মানে অলৌকিকতার? এ জগতের অসীম মায়াজাল কেউ কি পুরোপুরি বুঝতে পেরেছে? আমাদের চারদিকের যে চেনাজানা জীবন তার ফাঁকেই হয়তো ছড়িয়ে আছে সেই মায়াজাল এবং লুকিয়ে আছে রহস্যময়তায় ঘেরা অলৌকিকতা। এই অলৌকিকতার কিছু দিক উঠে এসেছে ‘গুহামানবী’ বইটিতে। যে পাঠক অতিপ্রাকৃত কাহিনি ভালবাসেন তার জন্য এই বইটি অবশ্যপাঠ্য। চলুন, পাঠক, আমাদের ব্যস্ত জীবনের অবসরে হারিয়ে যাই অন্যরকম এক অতীন্দ্রিয় জগতে । আপনি সাদরে আমন্ত্রিত।
শাঁখিনী অনীশ দাস অপু সম্পাদিত অনবদ্য এক হরর সংকলন শাঁখিনী। এক কুড়ি দেশি-বিদেশি হরর, পিশাচ ও রোমাঞ্চ গল্প নিয়ে এবারের নৈবেদ্য। যথারীতি প্রতিটি গল্পই পাঠকদেরকে করে তুলবে চমকিত, শিহরিত ও রোমাঞ্চিত! নিশিডাকিনী তৌফির হাসান উর রাকিব সম্পাদিত দৃষ্টির অগোচরে থাকা অতিপ্রাকৃত জগতের প্রতি আগ্রহের কমতি নেই আমাদের। কী লুকিয়ে আছে ওখানে? কারা লুকিয়ে আছে? অধুনা হরর সাহিত্য মাতানো জনপ্রিয় সব লেখকদের নিখাদ মৌলিক গল্পগুলো একবার পড়তে শুরু করলে ঘড়ির কাঁটার অস্তিত্ব ভুলে যেতে বাধ্য হবেন আপনি। যাঁরা অতিলৌকিক কাহিনী ভালবাসেন, তাদের জন্য “নিশিডাকিনী’-র ডাক উপেক্ষা করা এক কথায় অসম্ভব!
হাতকাটা তান্ত্রিকের কথা মনে আছে তা? তার নিতল সাদা চোখে ঠিক কী ছিল? শিকারের নেশা, নাকি অন্য কিছু? নিশি মিয়ার সেই পিপাসার্ত আংটিটার আদৌ কি কোন অস্তিত্ব আছে? এসবের সঙ্গে জটা পাগল ও জিনের বাদশারই বা কী সম্পর্ক? কেনই বা ছায়াশরীর নিয়ে হরর ক্লাবে আগমন ঘটেছিল পঞ্চবক্র তান্ত্রিকের? আর কেনই বা ঘটেছিল বজ্রযোগীর প্রত্যাবর্তন? ওরা এই আছে তো এই নেই; তাই না?এ জাতীয় সমস্ত প্রশ্নের জবাব নিয়েই আপনাদের দরবারে হাজির হলো-“হাতকাটা তান্ত্রিক।
অতিপ্রাকৃত জগতে রহস্যের কোন শেষ নেই। আর এই অপার সাম্রাজ্যের প্রতি মানুষের আকর্ষণও তাই দুর্দমনীয়। তন্ত্র-মন্ত্র… ভূত-প্রেত… নরখাদক… পিশাচ… তান্ত্রিক-কাপালিক… কালো জাদু… কী নেই এখানে? পর্দার আড়ালের এ-সমস্ত কুশীলবদের নিয়েই আমাদের এবারের আয়োজন-অন্ধকারের গল্প।
ন্যাংটো-নাচ দেখিয়ে বেড়াত মেয়েটা। কীসে রক্তশূন্য করে দিয়েছে ওকে? শত বর্ষের পুরানো সড়কে কেন এত মৃত্যুর মিছিল? এ কোন অভিশাপ উঠে এসেছে আদিম লেকের গভীর থেকে? তবে কি ইনডিয়ানদের কথাই সত্যি—জেগে উঠেছে কিংবদন্তির নররাক্ষস? দিনেদুপুরে নেকড়েমানব দেখতে পাচ্ছে। বিপথগামী এক দল তরুণ-তরুণী-শুনতে কেমন লাগে না? শেকসপিয়র ঠিকই বলেছেন: দেয়ার আর মোৱ থিংস ইন হেভেন অ্যাণ্ড আর্থ।
ভৌতিক হাত এবারেও দুই ডজন ভৌতিক গল্পের ডালি সাজিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছেন অনীশ দাস অপু মৌলিক পিশাচ কাহিনির ভক্তদের খুবই ভাল লাগবে ‘ভৌতিক হাত’। আর অনুবাদ গল্পগুলোও যে পাঠকদের রোমাঞ্চিত করে তুলবে সে গ্যারান্টি স্বয়ং সম্পাদকের। তিনি বলছেন, আমি এ বইয়ের প্রায় প্রতিটি গল্প পড়েই চমকিত ও শিহরিত হয়েছি। আমার বিশ্বাস, চমৎকার একটি পিশাচ কাহিনি সংকলন হিসেবে পাঠকপ্রিয়তা পাবে “ভৌতিক হাত”। তবে বইয়ের ভাল-মন্দের শেষ বিচারটা আপনাদের হাতেই রইল, পাঠক হাকিনী হাকিনীরা খুব নিচু স্তরের পিশাচ। এদের বুদ্ধিবৃত্তি পশু শ্রেণীর হলেও ক্ষমতা প্রচণ্ড। এদেরকে ডেথ এঞ্জেল ও বলা যায়। ডেকে এনে যার মৃত্যু চাওয়া হয় তাকে একবার চিনিয়ে দিলেই হলো। বাকি কাজ তাদের। তবে সমস্যা হলো, যার জন্য ডাকা তাকে মারতে না পারলে যে ডেকেছে তাকেই মেরে ফেলবে হাকিনী। এত কিছু জেনেও মন্ময় চৌধুরীর সাহায্যে হাকিনী জাগানোর সাধনায় বসল সঞ্জয়… প্রিয় পাঠক, হাকিনীর মত আরও বেশ কিছু রক্ত হিম করা হরর ও পিশাচ কাহিনি দিয়ে সাজানো হয়েছে এ সংকলন। অনীশ দাস অপু সম্পাদিত হরর সংকলন আপনি পছন্দ করেন কারণ, তাঁর বইয়ের পরতে পরতে লুকিয়ে থাকে ভয় ও রোমাঞ্চ। এই বইটিও আশা করি আপনাদেরকে হতাশ করবে না।
বারবাডোজের এক পাতালকুঠুরীতে ঘটছে রহস্যময় কাণ্ড-কারখানা। কফিনগুলো ছুঁড়ে ফেলছে কেউ? প্রবেশদ্বার সিল করে দিয়েও লাভ হচ্ছে না? পেছন ফিরতেই চমকে উঠল নাবিক। পৈশাচিক একটা মুখ। ওটা জাহাজে উঠল কীভাবে? …তিব্বতের এক গুম্ফায় রত্নচুরির লোভে ঢুকল এক অভিযাত্রী। তবে তার জানা ছিল না গুম্ফার প্রধান লামা অতিপ্রাকৃত ক্ষমতার অধিকারী। তারপর…। হইয়া বাচিয়ু কি অভিশপ্ত এক অরণ্য? অস্ট্রেলিয়ার মণ্টিক্রিস্টো নামের ওই বাড়িটা কি ভূতের আড্ডাখানা? ডেভনের ভয়াল কালো কুকুর কি কিংবদন্তি না সত্যিই আছে! নকল দাঁতের পাটিটা যার কাছেই যায় এমন ভয়ানক দুঃস্বপ্ন দেখে কেন? পাঠক, সত্য হরর কাহিনীর জগতে স্বাগতম।
আবার অশুভ সংকেত ‘অশুভ সঙ্কেত’ কাহিনীর ডেমিয়েনকে মনে আছে, পাঠক? শয়তান-পুত্র ডেমিয়েন, শেয়ালের পেটে যার জন্ম। পৈশাচিক ক্ষমতা অর্জন করে অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছিল ডেমিয়েন। ‘শেষ অশুভ সঙ্কেত’ গ্রন্থে তার করুণ পরিণতির কথাও পাঠকদের জানা। তবে শয়তানের অনুসারীরা হাল ছেড়ে দেয়ার পাত্র নয়। তাদের কুৎসিত চক্রান্তের শিকার হলো অসহায় এক তরুণী। তার গর্ভে জন্ম নিল ডেমিয়েনের উত্তরসুরি। এবার কি সত্যি কেয়ামত নেমে আসবে পৃথিবীতে? নেকড়েমানবী ভয় পেতে ভালোবাসেন আপনি? পছন্দ করেন গা ছমছমে রোমহর্ষক হরর গল্প? তা হলে নেকড়েমানবীকে নিয়ে বসে যান। ভয় আর আতঙ্কের রাজ্যে প্রবেশের সুবর্ণ সুযোগ বারবার আসে না, পাঠক।
পিশাচের পাল্লায় অনীশ দাস অপু চমৎকার কিছু পিশাচ কাহিনী সন্নিবেশিত হয়েছে বইটিতে। “মার্ভ ভিও” পড়ার সময়ে ছমছম করে উঠবে গা। বুকে যথেষ্ট সাহস না থাকলে গভীর রাতে ‘হলদে পা’ পড়া বারণ। “পিশাচের পাল্লায়’ ও ‘হানা বাড়ি’ পড়ে শিউরে উঠবেন। এ ছাড়া অন্যান্য গল্পগুলোও আপনাকে চমকিত করবে। নরসিংহপুরের পিশাচ অনীশ দাস অপু সম্পাদিত পাঠক, কী ধরনের হরর গল্প আপনার পছন্দ? অনুবাদ নাকি মৌলিক? গা ছমছমে ভৌতিক কাহিনী অথবা কলজে চমকে দেয়া পিশাচ গল্প? সেবা ও রহস্যপত্রিকার শক্তিশালী কয়েকজন লেখকের সব রকম স্বাদের, সব ধরনের গল্প পাবেন এ বইতে। প্রবেশ করুন ভয় ও আতঙ্কের দুঃস্বপ্ন-রাজ্যে।
ছ’টা কাঠবিড়ালি… গ্রাফিতির মতো, বড়সড় এক রক্তলাল পে্টাকল… একটা হাইপোডার্মিক সিরিঞ্জ… ওল্টানো ক্রুশ… গুলি ভরা পিস্তল… মৃত এক তরুণীকে ঘিরে জনা কয়েক আলখেল্লাধারী… জানেন, কী অর্থ এসবের? জবাবটা জানা আছে বলেই রুখে দাঁড়াল তাহিতি অন্য ভুবনের প্রতিনিধি ওই আত্মা মাদকের বিরুদ্ধে, সঙ্গী হলো টনি ডায়েস আর পিটার পারকার। কিন্তু মিস গ্রেভ? একাকী ও মোকাবেলা করবে কী করে অপার্থিব আতঙ্কটার?
দু’ডজন প্রকাশিত অপ্রকাশিত অতিপ্রাকৃত কাহিনী নিয়ে আমাদের এবারের নৈবেদ্য-শব্যাত্রা। সুলেখিকা নাশমান শরীফ আবারও আপনার সামনে উন্মোচন করছেন রোমাঞ্চ, শিহরন, অলৌকিক আর ভয়াল জগতের দুয়ার। সাবধান, পাঠক, এ জগতে ঢোকা সহজ, কিন্তু বেরনো কঠিন। আপনাকে স্বাগতম। আপনি তৈরি তো?
পুরনো মালের দোকান থেকে প্রাচীন এক ড্রাগনের মূর্তি কেনাটাই যেন কাল হলো আপটন ওয়েলসফোর্ডের জন্য। অশরীরী এক ডাক ভেসে আসছে ওটার মাঝ থেকে- ওকে টেনে নিয়ে যেতে চাইছে সুদূর ট্রানসিলভ্যানিয়ায়… বোর্গো গিরিপথের পাশে এক দুর্গম দুর্গ হাজার চেষ্টা করেও এড়ানো গেল না সে-আহ্বান, রূপসী এক তরুণীকে বাঁচাবার জন্য ওকে বেরোতেই হলো রূদ্ধশ্বাস অভিযানে। কিন্তু কী দেখবে আপটন ওখানে গিয়ে? ড্রাকুলার প্রতিহিংসা থেকে কীভাবেই বা বাঁচাবে মেয়েটিকে? পিটার ট্রিমেনের কলম থেকে আরেকটি ড্রাকুলা-কাহিনী ভয়াল আতঙ্কের এক নতুন অধ্যায়।