তোমরা সবাই জানো, ৯ মাস ধরে পাকিস্তানী মিলিটারির সাথে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন করেছে। যেসব মানুষ কখনও বন্দুক ধরেনি, তারা হারিয়ে দিলো এত বড় একটা সেনাবাহিনীকে। কিন্তু কিভাবে? ১৯৭১ সালে কয়েক লক্ষ মুক্তিযোদ্ধা স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন। তখন সবার ঘরে টিভি ছিলো না। ছিলো না ইন্টারনেট। আর স্মার্টফোন তো আবিষ্কারই হয়নি। সে সময় খবর পৌঁছে দেয়ার একমাত্র উপায় ছিলো রেডিও বা বেতার। এই গল্পটি সেসব সুপারহিরোদের নিয়ে, যারা স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র গড়ে তুলেছেন। নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের যুগিয়েছেন সাহস আর আত্মবিশ্বাস।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সবাই যে খালি অস্ত্র হাতে যুদ্ধে নেমেছিলো এমন নয়। চল্লিশ হাজার রাজাকার, আল-বদর ছাড়া বাকি সাড়ে সাত কোটি মানুষই কোন না কোনভাবে অংশ নিয়েছিলো বাংলাদেশ স্বাধীন করতে। গ্রামের মহিলারা মুক্তিযোদ্ধাদের খাবার দিয়ে, থাকার জায়গা দিয়ে সাহায্য করেছে। তোমাদের মতো কিশোররাও পাকিস্তানি বাহিনী আর রাজাকার বাহিনী সম্পর্কে মুক্তিযোদ্ধাদের তথ্য দিয়ে সাহায্য করেছে। এমনকি সেই সময়ের ফুটবল খেলোয়াড়রাও নেমেছিলেন যুদ্ধে। সেই যুদ্ধ মাঠের যুদ্ধ। কিন্তু খেলার মাঠে আবার কিভাবে যুদ্ধ হয়? কিভাবে তৈরি হয়েছিলো স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল? কেনই বা তৈরি হয়েছিলো? আর কিভাবে তারা ফুটবল খেলে দেশকে মুক্তিযুদ্ধের সময় সাহায্য করেছিলেন? এই ঐতিহাসিক গল্পটি সেটা নিয়েই।
বিভিন্ন শেপ থেকে ছবি আঁকা শেখানোর মাধ্যমে শিশুদের 'সৃজনশীলতা' বাড়ানোর জন্য Goofi- Shape Artist বইটি তৈরি করেছে Goofi World. বইয়ে মোট ৫১ টি ছবি আঁকা শেখার টেকনিক দেয়া হয়েছে। এছাড়া আছে প্র্যাকটিস করার জন্য আলাদা পাতা