"থ্রি: টেন এ এম ৩:১০ এ এম" অদ্ভুত রোগে আক্রান্ত হেনরি বিনসের জীবন তার প্রিয় বিড়াল ল্যাসি আর বান্ধবি ইনগ্রিডকে নিয়ে ভালোই চলে যাচ্ছিল, কিন্তু একটা ইমেইল উলটপালট করে দিলো সবকিছু। তবে কি এতদিন নিজের মা সম্পর্কে যা জানতো সব ভুল ছিল? তার আসল পরিচয় কি? সিআইএ’র এজেন্ট নাকি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসি? আর এমন অদ্ভুত রোগের পেছনে কি তাহলে অন্য কারণ লুকিয়ে আছে? পেছন থেকে কলকাঠি নাড়ছে কোন অদৃশ্য শত্রু?
‘ থ্রি: ফরটিসিক্স এ. এম’ বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ আমেরিকান ঔপন্যাসিক নিক। পিরোগের জন্ম ১৯৮৪ সালে । পড়াশোনা করেছেন কলোরাডো। বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবসা প্রশাসনে । বেস্টসেলার ১১টি গৃলার উপন্যাসের রচয়িতা তিনি। আমাজনে প্রতিটি উপন্যাসই অন্যতম বেস্টসেলার হিসেবে স্বীকৃত। হেনরি বিনস তার সৃষ্ট ব্যতিক্রমি একটি চরিত্র। বর্তমানে তিনি আমেরিকার সান ডিয়েগোতে বসবাস করছেন।
"থৃলার গল্প সংকলন-২" বইটিতে লেখা ফ্ল্যাপের কথা: যেকোনাে দেশে সাহিত্যের বিকাশ এবং এর বিভিন্ন শাখার জনপ্রিয়তা নির্ভর করে সে-দেশের লেখকদের লেখার পরিধি এবং পাঠকের রুচি ও চাহিদার ওপরে। সে-হিসেবে বর্তমান বিশ্বসাহিত্যের সর্বাধিক জনপ্রিয় শাখা ‘থৃলার’ আমাদের দেশের পাঠকদের কাছে এখন শুধুমাত্র ‘গােয়েন্দা গল্প’ কিংবা ‘বাচ্চাদের বই’-এর খােলস ছেড়ে অনেকটাই বেরিয়ে এসেছে। দেশীয় মৌলিক থৃলার-উপন্যাস এবং বিদেশী অনুবাদ-থৃলারের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা প্রমাণ করে আমাদের দেশের পাঠকেরা ইতিমধ্যেই উচ্চমানের থৃলারের স্বাদ বেশ ভালােভাবে গ্রহণ করতে শুরু করেছে। এই জনপ্রিয়তার ধারা অক্ষুন্ন রাখতে এবং দেশীয় প্রেক্ষাপটে মৌলিক থৃলার-লেখক তৈরির প্রয়াসে গতবছর একুশে বইমেলায় বাতিঘর প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয় বাংলা সাহিত্যের প্রথম ‘থৃলার গল্প সংকলন'। বিদেশি লেখকদের অনুবাদ গল্পের পাশাপাশি তাতে সংযােজন করা হয় দেশীয় লেখকদের মৌলিক থৃলার-গল্প। ‘থৃলার গল্প সংকলন’-এর পাঠকপ্রিয়তার ধারাবাহিকতায় এবার প্রকাশিত হলাে ‘থৃলার গল্প সংকলন-২'। এবারের সংকলনে মূলত দেশীয় লেখকদের প্রাধান্য দেয়া হয়েছে, সেই সাথে সংযােজন করা হয়েছে কিছু ক্লাসিক-থৃলারের অনুবাদ। বিদেশী এবং দেশীয় প্রেক্ষাপটের গল্পগুলাে পাঠকদের ভালাে লাগবে।
"থৃলার গল্পসঙ্কলন-৩" বইটিতে লেখা ফ্ল্যাপের কথা: যেকোনাে ভাষার সাহিত্যেকে সমৃদ্ধ করার অন্যতম একটি মাধ্যম হলাে সেই ভাষার সাহিত্যের বিভিন্ন ধারাকে সমৃদ্ধ করা। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে বাংলা সাহিত্যে থৃলার। ছােটগল্পের পরিসর বৃদ্ধি এবং মান। উন্নত করার উদ্দেশ্যে বাতিঘর প্রকাশনী থেকে ইতিমধ্যে প্রকাশিত। হয়েছে ‘থৃলার গল্পসঙ্কলন’ ও ‘থৃলার। গল্পসঙ্কলন ২। বাংলা সাহিত্যে বিশ্বমানের থৃলার গল্পের ক্ষেত্র বৃদ্ধির সাথে সাথে এই গল্পসঙ্কলনের অন্যতম। আরেকটি উদ্দেশ্য ছিলাে নতুন। মৌলিক থৃলার লেখক সৃষ্টি করা। প্রথমটির সাথে সাথে থৃলার গল্পসঙ্কলন তার দ্বিতীয় উদ্দেশ্যটিও বেশ চমৎকারভাবেই পূরণ করে চলেছে বলা যেতে পারে। কারণ থৃলার সঙ্কলনের গল্প লেখকদের অনেকেই ইতিমধ্যে মৌলিক থৃলার উপন্যাস লেখক হিসেবে পাঠক সমাদৃত। প্রথম এবং দ্বিতীয় সঙ্কলনের সার্বিক সাফল্যকে ধারণ করে আরাে বড় পরিসরে এবার প্রকাশিত হচ্ছে ‘থৃলার গল্প সংকলন-৩’। যথারীতি সঙ্কলনের সমন্বয় করা হয়েছে একদল নতুন এবং পুরনাে লেখকদের গল্প প্রতিবারের মতাে এবারও ‘থৃলার গল্প সঙ্কলন-৩' এ বিদেশি বিখ্যাত লেখকদের গল্পের পাশাপাশি স্থান পেয়েছে দেশি প্রেক্ষাপটে লেখা দেশীয় মৌলিক থৃলার গল্প, গল্পের মান এবং লেখনি শক্তিতে যা কোনাে অংশেই বিদেশী প্রতিষ্ঠিত লেখকদের চেয়ে কম নয়।
দ্য দা ভিঞ্চি কোড - জ্ঞানগর্ভ ডিটেকটিভ থ্রিলার এবং হলি গ্র্যাইল আর খ্রিস্টধর্মের ইতিহাসে মেরি ম্যাডালিনের অবস্থান: দু’হাজার বছরের পুরনো সত্যকে চিরতরে নির্মূল করার জন্যে একই দিনে চারজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়। সত্যটি জনাজানি হয়ে গেলে হাজার বছরের ইতিহাস লিখতে হবে নতুন ক’রে। সত্যটি লালন ক’রে আসছে একটি গুপ্ত সংঘ-সেই গুপ্ত সংঘের সদস্য ছিলেন আইজ্যাক নিউটন, ভিক্টর হুগো, বত্তিচেল্লি আর লিওনার্দো দা ভিঞ্চির মতো ব্যক্তি। ওদিকে উগ্র ক্যাথলিক সংগঠন ওপাস দাই সেই সত্যকে চিরতরে নির্মূল করার আগেই গুপ্তসংঘের গ্র্যান্ডমাস্টার তার ঘনিষ্ঠ একজনের কাছে হস্তান্তর ক’রে দেয় আর ঘটনাচক্রে এরকম একটি মারাত্মক মিশনে জড়িয়ে পড়ে হারভার্ডের সিম্বোলজিস্টের এক প্রফেসর। পাঠকের মনোজগত নাড়িয়ে দেবার ক্ষমতা রাখে বইটি।
গৃহযুদ্ধের বিভীষিকা শেষ হতে না হতেই বোস্টন শহরে ঘটতে থাকে ভয়ঙ্কর সব হত্যাকাণ্ড-অভিনব আর বীভৎসভাবে হত্যা করা হয় শহরের গন্যমান্য ব্যক্তিদেরকে। ক্রমশ স্পষ্ট হতে থাকে সবগুলো হত্যাকাণ্ডই মহাকবি দান্তের ইনফার্নো’র অনুপ্রেরণায় করা হয়েছে। মারাত্মক এক ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যায় দান্তের সাহিত্যকর্ম। এ দিকে হারভার্ড কেন্দ্রিক দান্তে ক্লাবের কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তি এবং বিখ্যাত কবি লংফেলো এই রহস্যের জট খুলতে নেমে পড়েন এক অভিযানেÑকে খুন করছে, আর কেনই বা করছে, সেই প্রশ্নের জবাব পাবার জন্যে মরিয়া হয়ে ওঠেন তারা।