টাঙ্গাইলের ঘটনার পর ঢাকায় চলে এসেছে আদিবাদের পরিবার। বিভীষিকার সেই স্মৃতি ভুলে আবার স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা করছে তারা। এমন সময় হঠাত এক অদ্ভূত ফোন আসে আদিবার কাছে। অজানা লকটা যা বললো তাতে সাড়া দেবে কি দেবে না ভাবতে ভাবতেই হঠাৎ নিজেকে আবিষ্কার করে নতুন এক ঘটনার একেবারে মাঝখানে। নিয়তি কি আবার আদিবাকে টেনে নিচ্ছে সেই একই প্রহেলিকায়? মিরপুরের মাটিকাটা এলাকায় পাওয়া কাটা মাথার সাথে কী সম্পর্ক মহাডামর ক্বাল এর?
পিশাচের পাল্লায় অনীশ দাস অপু চমৎকার কিছু পিশাচ কাহিনী সন্নিবেশিত হয়েছে বইটিতে। “মার্ভ ভিও” পড়ার সময়ে ছমছম করে উঠবে গা। বুকে যথেষ্ট সাহস না থাকলে গভীর রাতে ‘হলদে পা’ পড়া বারণ। “পিশাচের পাল্লায়’ ও ‘হানা বাড়ি’ পড়ে শিউরে উঠবেন। এ ছাড়া অন্যান্য গল্পগুলোও আপনাকে চমকিত করবে। নরসিংহপুরের পিশাচ অনীশ দাস অপু সম্পাদিত পাঠক, কী ধরনের হরর গল্প আপনার পছন্দ? অনুবাদ নাকি মৌলিক? গা ছমছমে ভৌতিক কাহিনী অথবা কলজে চমকে দেয়া পিশাচ গল্প? সেবা ও রহস্যপত্রিকার শক্তিশালী কয়েকজন লেখকের সব রকম স্বাদের, সব ধরনের গল্প পাবেন এ বইতে। প্রবেশ করুন ভয় ও আতঙ্কের দুঃস্বপ্ন-রাজ্যে।
‘পিশাচ কাহিনি-১' বইয়ের সংক্ষেপ: টাঙ্গাইলের কাঞ্চনপুর গ্রাম। হঠাতই সেখানে অদ্ভুত এক চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিলো। দেখতে দেখতে সেটা মহামারীর দিকে চলে যাচ্ছে দেখে আতঙ্কে এলাকা ছাড়া শুরু করলো সবাই। সরকারী কর্মকর্তা আজফার সাহেব তাঁর দুই সন্তান সহ ঢাকায় তাঁর স্ত্রীর কাছে রওনা দিতে যাচ্ছেন এমনি সময় বাসায় এসে উপস্থিত সেই কাঞ্চনপুর নিবাসী এক দুর্সম্পর্কের ভাই। তাঁর ছেলের নাকি কী অসুখ। ওদিকে ঢাকা ছেড়ে যাবার পথে পরদিন থেকে শুরু হল একের পর এক বিপত্তি। হঠাতই অদ্ভূত বেশের এক রহস্যময় সন্ন্যাসীকে দেখা গেল আশেপাশে। শহর ছাড়ার ঠিক আগে নামল দারুণ ঝড়। ভেঙে পড়ল সেতু, সবাই আটকা- ওদিকে পোড়ো জঙ্গলের যাকে বলে 'শয়তানের থান' সেদিক থেকে অদ্ভূত গোঙ্গানির আওয়াজ আসছে, তবে কি ফকির বাড়ির সেই গল্পটাই সত্যি? পিশাচ জেগে উঠছে সাতশো বছর পর? পিশাচ কাহিনী, হরর ট্রিলজির প্রথম বই।
টাঙ্গাইলের এক মফস্বল এলাকায় হঠাত দূরারোগ্য চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব, সরকারী নির্দেশনায় ঘর ছেড়ে এলাকা খালি করে চলে যাচ্ছে অনেকেই, এর মাঝে কাহিনির নতুন মোড় পরিবির্তন হল যখন দুই সাধু এসে সবাইকে জানালেন ব্যাপারটা কোন সাধারণ চর্মরোগ না! এর পেছনে আছে আরো ভয়ানক কিছু।
ঢাকা কমিক্সের প্রথম সুপার নেচারল কমিক্সের শেষ অংশ এটি। ভয়ঙ্কর পিশাচ মহা ডামর ক্বালের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে সাধুরা। চাইছেন যুদ্ধ শেষের পিশাচকে আটকে ফেলেবেন এক নারীদেহে । কিন্তু সেই নারীদের তাঁরা পাবেন কোথায়? শেষ মেষে কি পিশাচকে দমন করতে পেরেছিলেন তাঁরা?
পুরোনো এক তেলরং পেইন্টিং থেকে ঘটনার শুরু, যেই কিনছে বা সংগ্রহ করছে তারই কিছু না কিছু একটা অদ্ভূৎ সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এই ইন্টারনেটের যুগে হুট করে আবার এটা ভেবে নেয়াও কষ্ট যে পেইন্টিংটা অভিশপ্ত। কিন্তু শখের টিনেজ গোয়েন্দা আফতাবের কাছে তেমনই মনে হচ্ছে। পড়াশোনা করে ভালমত ব্যাপারটা বোঝার চেষ্টা করতে গিয়ে হঠাত ঘটলো আরেক অসম্ভব এক ঘটনা...