টাঙ্গাইলের এক মফস্বল এলাকায় হঠাত দূরারোগ্য চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব, সরকারী নির্দেশনায় ঘর ছেড়ে এলাকা খালি করে চলে যাচ্ছে অনেকেই, এর মাঝে কাহিনির নতুন মোড় পরিবির্তন হল যখন দুই সাধু এসে সবাইকে জানালেন ব্যাপারটা কোন সাধারণ চর্মরোগ না! এর পেছনে আছে আরো ভয়ানক কিছু।
ভাল জিতবেই, মন্দ হারবেই - এটা রুপকথা। যােগ্যের কাছে অযােগ্য পরাজিত - এইটাই বাস্তব। ভাল আর মন্দের লড়াইতে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মত আসে সে। শুধুমাত্র যােগ্যতার বলে তছনছ করে সবাইকে। মাফিয়ার হাতে নির্যাতনের ফসল, এক সময়কার কিকবক্সিং ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন হওয়া কিশাের কবির মনসুর আজকের আন্ডারওয়ার্ল্ডের প্রেতাত্মা দুর্জয়। তার অস্তিত্বকে গুজব ভাবে সবাই। কিন্তু পুলিশ আর মাফিয়া উভয়েই জানে, অজানা কোনাে তৃতীয় পক্ষ আছে, যে ক্রমশ এক এক করে গুড়িয়ে দিচ্ছে। আন্ডারওয়ার্ল্ডের স্তম্ভগুলাে। সমাজে ত্রাস সৃষ্টিকারী মাফিয়া ডনদের গুম করে ফুটপাথের পশু ভিখারী বানাতে পারে সে। ইস্পাতের দেহ, নরপশুর আত্মা। প্রচন্ড গোঁয়ার, ঘাড়তেড়া চাহনিতে শুকিয়ে যায় কালকেউটের রক্ত। জায়গামত পিশাচ, জায়গামত দরবেশ। সম্পূর্ণ আলাদা তার জীবনদর্শন। মাফিয়ার বিরুদ্ধে লড়ে চলেছে একা।
"দুর্জয়-13" বইয়ের কথাঃ ভাল জিতবে, মন্দ হারবেই - এটা রুপকথা। যোগ্যের কাছে অযোগ্যে পরাজিত - এইটাই বাস্তব। ভাল আর মন্দের লড়াইয়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মত আসে সে। শুধুমাত্র যোগ্যেতার বলে তছনছ করে সবাইকে। মাফিয়ার হাতে নির্যাতনের ফসল, এক সময়কার কিকবক্সিং ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন হওয়া কিশোর কবির মনসুর আজকের আন্ডারওয়ার্ল্ডের প্রেতাত্মা দুর্জয়। তার অস্তিত্বকে গুজব ভাবে সবাই। কিন্তু পুলিশ আর মাফিয়া উভয়েই জানে, অজানা কোনো তৃতীয় পক্ষ আছে, যে ক্রমশ এক এক করে গুঁড়িয়ে দিচ্ছে আন্ডারওয়ার্ল্ডের স্তম্ভগুলো। সমাজে ত্রাস সৃষ্টিকারী মাফিয়া ডনদের গুম করে ফুটপাথের পঙ্গু ভিখারী বানাতে পারে সে। ইস্পাতের দেহ, নরপশুর আত্মা। প্রচন্ড গোঁয়ার, ঘাড়তেড়া। চাহনিতে শুকিয়ে যায় কালকেউটের রক্ত। জায়গামত পিশাচ, জায়গামত দরবেশ। সম্পূর্ণ আলাদা। তার জীবনদর্শন। মাফিয়ার বিরুদ্ধে লড়ে চলেছে একা।
ঢাকা কমিক্সের প্রথম সুপার নেচারল কমিক্সের শেষ অংশ এটি। ভয়ঙ্কর পিশাচ মহা ডামর ক্বালের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে সাধুরা। চাইছেন যুদ্ধ শেষের পিশাচকে আটকে ফেলেবেন এক নারীদেহে । কিন্তু সেই নারীদের তাঁরা পাবেন কোথায়? শেষ মেষে কি পিশাচকে দমন করতে পেরেছিলেন তাঁরা?
রাঙ্গামাটির তবলছড়িতে বেড়ে ওঠা দুরন্ত কিশোর জুমো। দারুণ ভাব মামার সাথে। ছোটবেলা থেকেই মামা তার সবচেয়ে ভালো বন্ধু। একটু বড় হবার পরে মামা হঠাত সন্ন্যাসজীবন বেছে নিলেন। ধ্যান করা দেখে দেখে জুমোরও শখ হত মামার সাথে ধ্যানে বসতে। ভালই চলছিলো সব। এমন সময় একদিন হঠাতই সড়ক দূর্ঘটনায় মামা নিহত হলেন। আর সেই সময়েই জুমো আবিষ্কার করল এক অবিশ্বাস্য ঘটনা। তাহলে কি মামার সাথে করা সেই ধ্যান কাজে লেগেছিলো? আর হঠাত উদয় হওয়া 'সুলো' নামের এই লোকটাই বা কী বলছে? তিন খণ্ডে সমাপ্য মৌলিক এক গল্পে দারুণ করে বলা সব্যসাচী চাকমার কমিক্স 'জুম' এর প্রথম পর্ব।